লুট-পাটের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি
মোঃ আবুল কাশেম, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইল সদর উপজেলার গালা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে নিজ বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভিতর থেকে এক দম্পতির লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। ধারনা করা হচ্ছে তাদেরকে হত্যা করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে গুম করা হয়েছে।
টাঙ্গাইল সদর মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ নাজমুল হক ভূঁইয়া সাংবাদিকদেরকে জানান- রসুলপুর বাছিরন নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অনীল চন্দ্র দাস (৬৫) ও তার স্ত্রী কল্পনা দাস (৫৫) ওই নৃশংস হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন। তাদের একমাত্র ছেলে ঢাকায় অবস্থানরত অবস্থায় একটি ব্যাংকে চাকরি করেন। বাড়ি শুধু ওই দম্পতিই থাকতেন। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সকালে তাদের কোন সাড়া-শব্দ না পেয়ে বাড়ির ভেতরে গিয়ে ডাকা-ডাকি করেন। পওে বাড়িতে তাদের হদিস না পেয়ে অনেকেই বাড়ির আশ-পাশে খুঁজতে থাকেন। হঠাৎ দুপুর ১২ টার দিকে বাড়ির পাশের্^ই সেপটিক ট্যাংকে তাদের লাশ দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। আর সাথে সাথে তারা থানায় সংবাদ দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরো বলেন- ধারনা করা হচ্ছে রাতের কোন এক সময়ে হয়তো দুর্বৃত্তরা বাড়িতে প্রবেশ করে হত্যা করে তাদের লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দিয়েছে। তবে অনুসন্ধান চলছে, আসামীরা অবশ্যই ধরা পড়বে।
অপরদিকে এ ঘটনায় টাঙাইলেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আলসাল খান সাংবাদিকদেরকে জানান তাদের বাড়ির সদর দরজা খোলা ছিলো। কিন্তু দরাজা-জানালা ভাঙ্গা কিংবা লুট-পাটের অন্য কোন আলামত পুলিশ পায়নি।
টাঙ্গাইল সদর মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ নাজমুল হক ভূঁইয়া সাংবাদিকদেরকে জানান- রসুলপুর বাছিরন নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অনীল চন্দ্র দাস (৬৫) ও তার স্ত্রী কল্পনা দাস (৫৫) ওই নৃশংস হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন। তাদের একমাত্র ছেলে ঢাকায় অবস্থানরত অবস্থায় একটি ব্যাংকে চাকরি করেন। বাড়ি শুধু ওই দম্পতিই থাকতেন। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার সকালে তাদের কোন সাড়া-শব্দ না পেয়ে বাড়ির ভেতরে গিয়ে ডাকা-ডাকি করেন। পওে বাড়িতে তাদের হদিস না পেয়ে অনেকেই বাড়ির আশ-পাশে খুঁজতে থাকেন। হঠাৎ দুপুর ১২ টার দিকে বাড়ির পাশের্^ই সেপটিক ট্যাংকে তাদের লাশ দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। আর সাথে সাথে তারা থানায় সংবাদ দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরো বলেন- ধারনা করা হচ্ছে রাতের কোন এক সময়ে হয়তো দুর্বৃত্তরা বাড়িতে প্রবেশ করে হত্যা করে তাদের লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দিয়েছে। তবে অনুসন্ধান চলছে, আসামীরা অবশ্যই ধরা পড়বে।
অপরদিকে এ ঘটনায় টাঙাইলেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আলসাল খান সাংবাদিকদেরকে জানান তাদের বাড়ির সদর দরজা খোলা ছিলো। কিন্তু দরাজা-জানালা ভাঙ্গা কিংবা লুট-পাটের অন্য কোন আলামত পুলিশ পায়নি।