শিরোনাম

সাংবাদিকতার পরিচয়ে চৌরাস্তায় একটি চক্র নানা অপরাধে সক্রিয় : নেতৃত্বে শামীম ও হালিম ক্লিনিকের গেইটে তালা লাগিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজ বৃক্ষরোপন, নামাজের ঘর ও কমনরুম উদ্বোধন গাজীপুরে একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড উন্মোচিত হয়নি কালীগঞ্জে সাবেক এমপি পুত্র হত্যা রহস্য গাজীপুরে পুত্র হত্যার পর বাবার আত্মহত্যা তাজউদ্দীন পুত্র সোহেল তাজের মনের শক্তি অনেক

শ্রীপুরে অবৈধ গ্যাস সংযোগের ঠিকাদার সাংবাদিক

এম,এ কাশেম : গাজীপুরে শ্রীপুরে সাংবাদিকের সহায়তায় চলছে অবৈধ গ্যাস সংযোগের কাজ ।শ্রীপুরে উপজেলার জৈনা বাজার এলাকার সড়কের দুই পাশের মহল্লা জুড়ে চলছে প্রতিযোগিতামুলকভাবে অবৈধ গ্যাস এর সংযোগ।তেলিহাতি ,ধনুয়া ,ইউনিয়নের ১০/১৫ গ্রামে নিম্ন মানের পাইপ দিয়া প্রায় ৫০ হাজার ফুট গ্যাস লাইন স্হাপনের কাজ করে যাচ্ছেন জৈনক শ্রীপুরের ভোরের সময়ের সাংবাদিক পরিচয়দানকারী সিদ্দিক,নবরাজ এর শ্রীপুর প্রতিনিধি এমদাদ আহমদ ও সাংবাদিক বিপ্লব সহ একাদিক সাংবাদিকের ইশারায় ও তিতাসের যোগসাজেশ এসব হচ্ছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেন।সরেজমিনে গিয়া দেখা যায় ভিন্ন্ চিত্র  তেলিহাতি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মুসলিম উদ্দিনের সুযোগ্য সন্তান মাসুম মিয়া এলাকায় বীর দর্পে রাতের অন্ধকারে শত শত বাড়ি গ্যাস সংযোগ অব্যহত রাখেন এবং হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা  ,মাসুম মিয়া জানান আমি একা কাজ করি  না আপনাদের মত কিছু বাদিকের নিয়া কাজ করি,আমরা প্রতি রাইজারের জন্য গ্রাহকের সাথে কণ্ঠাক করি ৬০ হাজার টাকা হিসাবে এবং সাংবাদিকদের কে প্রতি রাইজার জন্য ৫০ হাজার টাকা করে দিয়া থাকি। কিন্তু সাংবাদিকেরা তিতাসের অনুমোদিত পাইপ না দিয়া অনুনত পাইপ দেওয়ার কারনে দুর্ঘটনার হবে বলে আশা করা হচ্ছে ,কারন নিম্ন মানের পাইপের কারনে দুর্ঘটনার ঝুকি আছে বলে জানান ।আমাদের এলাকায় প্রায় এক হাজার বাড়িতে গ্যাস লাইনে বিশ,ত্রিশ হাজার ফুট নিম্ন মানের পাইপ স্হাপনের কাজ করেন সাংবাদিকেরা পাইপ গুলো নিম্ন মানের হওয়া সবাই আতঙ্কের  আছেন কারন গ্যাসের যে পরিমাণ গতিবেগ তাহা এসব নিম্ন মানের পাইপের কারনে গ্রাহকদের মাঝে বড় ধরনের দুর্ঘটনা আশঙ্কা বিরাজ করছেন । নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন জানান আবদার পাড়া ,ঢালি পাড়া ,আব্দুল আউয়াল ডিগ্রী কলেজের মোড়,সিয়াল্ল্যা পারাসহ একাধিক মহল্লায় নবরাজের শ্রীপুরের প্রতিনিধির এমদাদ নিজেই এই এলাকার তিতাসের ঠিকাদার  হিসাবে পরিচয় দিয়া গ্যাস সংযোগ দেন ।এ ব্যপারে সাংবাদিকেরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে এমদাদের পালিত কিছু সন্ত্রাসীরা ভোরের সময় শ্রীপুর প্রতিনিধি এনামুল হক কে হুমকি অব্যহত রাখেন এবং পরবর্তীতে তার নামে মিথ্যা মামলা রেকড করেন ।বাকি সব এলাকায় সাংবাদিক বিপ্লব,সিদ্দিক,সাগর নামে তিন সাংবাদিক ধনুয়া ইউনিয়নের ,নগর পাড়া,হাওলা পারা,তরমুজ পারা,মাদ্রাসা এলাকা,বরছালা,আনসার রোড নতুন বাজার সহ বিভিন্ন এলাকায় নিম্ন মানের পাইপ ব্যবহার করে প্রায় এক লক্ষ ফুট মত গাসের পাইপে স্হাপন করে ২০০০ হাজার বাসা  বাড়িতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ প্রদান করেন । কিন্তু  তিতাসের ভুমিকা ছিল রহস্য জনক ,এ ব্যপারে তিতাসের ভালুকা অফিসের প্রধান কর্তাব্যক্তির  সাথে আলাপকালে মসিউর রাহমান জানান কিছু সাংবাদিক ও রাজিৈন্তক নেতারা এসব অব্ধৈ গ্যাস সংযোগে সাথে সরাসরি জড়িত, আমরা শ্রীপুরের উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট বিষয়টি অবগত করছি,তিনি আমদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের ব্যবস্তা করে দিবেন বলে আশ্বাস প্রদান  করেন ।এবং  উপরের মহলের নির্দেশ পেলে আমরা ব্যবস্হা নিব এবং আবাসিক অবৈধ গ্যাস লাইনের বিরুদ্ধে  অভিযান অব্যহত আছেন বলে জানান। অন্য দিকে শ্রীপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব সাদেকুর রাহমান জানান আমাকে অব্ধৈ গ্যাস সংযোগের বিষয়ে কেউ অবগত করেনি যদি তিতাস গ্যাস এর কেউ আমকে অবগত করেন তাহলে আমি সরকারী সম্পদ রক্ষার জন্য চেষ্টা করব তিনি আর ও জানান আমি বিষয়টি শ্রীপুরে থানার অফিসার ইনচাজ কে অবহিত  করবেন বলে জানান  । গ্রাহক পক্ষ দাবি করেন তারা সাংবাদিকদের নিকট টাকা নিয়া গ্যাস সংযোগে সাহায্য করে যাচ্ছেন ,তিতাস অফিসের ৪-৫ কিলোমিটারের কাছাকাছি দিনে রাত্রে প্রকাশ্য অবৈধ গ্যাস সংযোগের কাজ করে গেলেও  তিতাসের নীরবতায় প্রমান করেন তারাই অবৈধ গ্যাস সংযোগের কাজে সরাসরি জড়িত ।এভাবেই অবৈধ গ্যাস সংযোগ আব্যহত থাকলে শিল্প কারখানা বন্ধের উপক্রম হবে বলে শিল্প মালিকেরা জানান। গাজীপুরের শ্রীপুরে বর্তমানে শতাধিক কারখানা আছেন এসব কারখানায় প্রতিদিন যে পরিমান গ্যাস দরকার সেই পরিমান শিল্প লাইনে গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান  কারন গ্যাস উৎপাদন কম থাকার কারনে কারখানা গুলেতে গ্যাস সঙ্কট দেখা দিয়েছেন। এভাবেই আবাসিক সংযোগ বৃদ্ধির  কারনে এক সময় শিল্প লাইনে গাসের সংকট দেখা দিবে বলে একাধিক শিল্প কারখানার মালিকেরা জানান