কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার গোসাত্রা এলাকায় মোটর সাইকেল চোর কে গ্রাম্য শালিশে না পেয়ে চোরের বাবাকে জড়িমানা করল স্থানীয় মাতাব্বরেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই এলাকার উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তার মোঃ নাজিম উদ্দিনের মোটর সাইকেল চুরি নিয়ে এলাকায় জনগনের মধ্যে তুলপার শুরু হয়। স্থানীয় বিচক্ষণ মাতাব্বরেরা বিভিন্ন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে চোরদের ঠিকানা। পরে রোবাবার স্থানীয় শালিশে চোরদের অভিবাবকসহ উপস্থিত করা হয়। শালিশে অনুপস্থিত চোর সোলাইমানের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয় সকল দায় ভার। পরে অনুপস্থিত চোর সোলাইমানের পিতা ফজল মিয়াকে ৬০ হাজার টাকা জড়িমানা করে শালিশের মাতাব্বররা।
ডা. নাজিম উদ্দিন জানান, শানবার রাত সারে ৯টার দিকে ওই এলাকার উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তাকে রোগি পরিচয়ে মঠোফোনে ওই এলাকার কিসমত আলীর বাড়ীতে যেতে বলে। সে ওখানে গিয়ে একটি মোটর সাইকেলে ওই এলাকার আঃ লতিফের ছেলে রাকিব (৩০), ফজলের ছেলে সোলাইমান ও অজ্ঞাত পরিচয়ে একজনকে দেখতে পায়। সেখানে মোটরসাইকেল রেখে ডাক্তার কিসমতের বাড়িতে যায়। সেখানে গিয়ে জানতে পারে তাকে ওই বাড়ির কেউ ডাকেনি। সে বারবার ওই নাম্বারে ফোন করলেও আর রিসিভ করেনা। পরে সে ৫ মিনিটের মধ্যে ফিরে এসে দেখে তার মোটরসাইকেলটি ও ওই ছেলে গুলো নেই। পরে তিনি রোবাবার সকালে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই এলাকার উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডাক্তার মোঃ নাজিম উদ্দিনের মোটর সাইকেল চুরি নিয়ে এলাকায় জনগনের মধ্যে তুলপার শুরু হয়। স্থানীয় বিচক্ষণ মাতাব্বরেরা বিভিন্ন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে চোরদের ঠিকানা। পরে রোবাবার স্থানীয় শালিশে চোরদের অভিবাবকসহ উপস্থিত করা হয়। শালিশে অনুপস্থিত চোর সোলাইমানের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয় সকল দায় ভার। পরে অনুপস্থিত চোর সোলাইমানের পিতা ফজল মিয়াকে ৬০ হাজার টাকা জড়িমানা করে শালিশের মাতাব্বররা।
ডা. নাজিম উদ্দিন জানান, শানবার রাত সারে ৯টার দিকে ওই এলাকার উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তাকে রোগি পরিচয়ে মঠোফোনে ওই এলাকার কিসমত আলীর বাড়ীতে যেতে বলে। সে ওখানে গিয়ে একটি মোটর সাইকেলে ওই এলাকার আঃ লতিফের ছেলে রাকিব (৩০), ফজলের ছেলে সোলাইমান ও অজ্ঞাত পরিচয়ে একজনকে দেখতে পায়। সেখানে মোটরসাইকেল রেখে ডাক্তার কিসমতের বাড়িতে যায়। সেখানে গিয়ে জানতে পারে তাকে ওই বাড়ির কেউ ডাকেনি। সে বারবার ওই নাম্বারে ফোন করলেও আর রিসিভ করেনা। পরে সে ৫ মিনিটের মধ্যে ফিরে এসে দেখে তার মোটরসাইকেলটি ও ওই ছেলে গুলো নেই। পরে তিনি রোবাবার সকালে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।