স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউটের প্রকল্প পরিচালক ড. মো:শমসের আলী বরাদ্দকৃত টাকা হইতে বিভিন্ন কাজের হিসাব দেখিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ১৪ হাজার ৬৫০ টাকা দুর্নীতি করেছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে।
সংগ্রহকৃত তথ্য ও প্রমান পত্র অনুযায়ী জানা যায় যে গত ২০০৯-২০১২ ইং সনের বিভিন্ন শাখায় ব্যয়ের ১ কোটি ১০ লাখ ০৮ হাজার ৭২০ টাকার কোন রেকর্ডপত্র বা বিল/ভাওচার নেই। বাংলাদেশ ট্রেজারী রোল ১ম খন্ডের ধারা -৩১,উপধারা -১। ২,৩,৪,৫এর নির্দেশ মোতাবেক প্রত্যেক সরকারী আধা সহকারী স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠান সমূহের অর্থ প্রাপ্তির পরিশোধের উদ্দেশ্য ক্যাশ বহি সংরক্ষন পূর্বক প্রতি মাসান্তে ক্যাশ বহির যোগ-বিয়োগ যাচাই ক্ষেত্রে ব্যাংক হিসাব/জেলার হিসাব রক্ষন অফিসের সহিত সংগতি সাধন পূর্বক সঠিকতার প্রত্যায়নপত্র লিপি বদ্ধ করার নির্দেশ রয়েছে । কিন্তু এক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলায় আঞ্চলিক অফিসে খরচের স্বপক্ষে কোন সাব ক্যাশ বই সংরক্ষণ করা হয়নি । তাছাড়া প্রকল্পের কর্ম পরিকল্পনা প্রনয়ন বাস্তবায়নের নিমিত্তে পরামর্শ এবং বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির ক্রয় সংযুক্ত তালিকা প্রনয়ন কাজের জন্য মোট বিভিন্ন পদবীর ১৪জন কর্মকর্তাকে সম্মানী হিসাবে প্রাপ্যতা অপেক্ষা ৩,৫৯,৯৩০/-টাকা অতিরিক্ত প্রদানে সরকারের আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে । বাংলাদেশ অর্থ বিধি ভলিউম -১এর এবং অর্থমন্ত্রনালয়ের স্বারক নং-এস,এফ (ইসি -১)/ডিপি -৪/৮৫-১৫৮ তাং ২৯এর৭/৮৫এর এনেকসার -১৬ অনুযায়ী একজন সরকারী কর্মকর্তা কোন শ্রমসাধ্য দায়িত্বশীল কাজের সম্মানী /ফি হিসাবে সর্বনি¤œ ৫০০/-টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০০/-টাকার সম্মানী প্রদানের /নির্ধারনের আদেশ বিদ্যমান ।এক্ষেত্রে প্রতীয়মান ১৪জন কর্মকর্তা সবোর্চ্চ সম্মানী (১০০০০*১৪)=১৪০০০টাকা প্রাপ্য । কিন্তু পরিশোধিত অর্থের পরিমান =(৩,৭৩,৯৩০-১৪০০০)=৩,৫৯,৯৩০/-টাকা পরিচালক কর্তৃক অতিরিক্ত পরিশোধ করা হয়েছে।
আলোচ্য প্রকল্পের ২০০৯-২০১২ইং সনের হিসাব স্থানীয়ভাবে নিরীক্ষাকালে ল্যাব :যন্ত্রপাতি ক্রয় সংক্রন্ত নথিপত্র /বিল ভাউচার /ক্যাশ বহি /দরপত্র নথিসহ তুলনামূলক বিবরনী ইত্যাদি পর্যালোচনা দেখা যাচ্ছে যে ,উক্ত প্রকল্পের
ল্যাব : যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য টেন্ডার /কোটেশন নং -২৪(২০১০-২০১১) তাং ০৪/০১/২০১১ এর মাধ্যমে খোলা দরপত্র আহ্বান করা হলে উক্ত কাজের টেন্ডার কোটেশন ০১/০২/২০১১ তারিখে উন্মুক্ত করে কমিটি কর্তৃক দাখিল কৃত দরপত্রের তুলনামূলক বিবরণী (কপি সংযুক্ত )প্রস্তুত করত :টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির অনুমোদনের উপস্থাপন করা হয় । উক্ত দাখিল ৪টি দরপত্র দাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে Technoworth Associate Ltd, , ৭৮,মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ,ঢাকা এর দাখিলকৃত দরপত্র সব্যনি¤œ =৪৬,৬০,০০০/-টাকায় সরবরাহ করার দর অপেক্ষা করে অজ্ঞাত কারনে আর্থিক আনুকূল্য প্রদর্শনের মাধ্যমে HRIC Group International ,১,সিদ্ধেশরী লেন , ঢাকা কর্তৃক দাখিলকৃত দর ছিল =৪৮,৩৬,০০০/-টাকা ।যা টি.ই.সি. কর্তৃক বিবেচনা করে উচ্চদর দাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানে (৪৮,৩৬,০০০-৪৬,৬০,০০০)=১,৭৬,০০০/-টাকা অতিরিক্ত পরিশোধে সরকারের আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে ।যা সরকারী ক্রয়নীতি মালা এবং পি.পি.আর /২০০৮ ধারা -১১ (২) এর নির্দেশের পরিপন্থী। তাছাড়া টি.ই.সি কমিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ব্যয়িত অন্য প্রতিষ্ঠানের কোন সদস্যর অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি ।
সংগ্রহকৃত তথ্য ও প্রমান পত্র অনুযায়ী জানা যায় যে গত ২০০৯-২০১২ ইং সনের বিভিন্ন শাখায় ব্যয়ের ১ কোটি ১০ লাখ ০৮ হাজার ৭২০ টাকার কোন রেকর্ডপত্র বা বিল/ভাওচার নেই। বাংলাদেশ ট্রেজারী রোল ১ম খন্ডের ধারা -৩১,উপধারা -১। ২,৩,৪,৫এর নির্দেশ মোতাবেক প্রত্যেক সরকারী আধা সহকারী স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠান সমূহের অর্থ প্রাপ্তির পরিশোধের উদ্দেশ্য ক্যাশ বহি সংরক্ষন পূর্বক প্রতি মাসান্তে ক্যাশ বহির যোগ-বিয়োগ যাচাই ক্ষেত্রে ব্যাংক হিসাব/জেলার হিসাব রক্ষন অফিসের সহিত সংগতি সাধন পূর্বক সঠিকতার প্রত্যায়নপত্র লিপি বদ্ধ করার নির্দেশ রয়েছে । কিন্তু এক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলায় আঞ্চলিক অফিসে খরচের স্বপক্ষে কোন সাব ক্যাশ বই সংরক্ষণ করা হয়নি । তাছাড়া প্রকল্পের কর্ম পরিকল্পনা প্রনয়ন বাস্তবায়নের নিমিত্তে পরামর্শ এবং বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির ক্রয় সংযুক্ত তালিকা প্রনয়ন কাজের জন্য মোট বিভিন্ন পদবীর ১৪জন কর্মকর্তাকে সম্মানী হিসাবে প্রাপ্যতা অপেক্ষা ৩,৫৯,৯৩০/-টাকা অতিরিক্ত প্রদানে সরকারের আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে । বাংলাদেশ অর্থ বিধি ভলিউম -১এর এবং অর্থমন্ত্রনালয়ের স্বারক নং-এস,এফ (ইসি -১)/ডিপি -৪/৮৫-১৫৮ তাং ২৯এর৭/৮৫এর এনেকসার -১৬ অনুযায়ী একজন সরকারী কর্মকর্তা কোন শ্রমসাধ্য দায়িত্বশীল কাজের সম্মানী /ফি হিসাবে সর্বনি¤œ ৫০০/-টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০০/-টাকার সম্মানী প্রদানের /নির্ধারনের আদেশ বিদ্যমান ।এক্ষেত্রে প্রতীয়মান ১৪জন কর্মকর্তা সবোর্চ্চ সম্মানী (১০০০০*১৪)=১৪০০০টাকা প্রাপ্য । কিন্তু পরিশোধিত অর্থের পরিমান =(৩,৭৩,৯৩০-১৪০০০)=৩,৫৯,৯৩০/-টাকা পরিচালক কর্তৃক অতিরিক্ত পরিশোধ করা হয়েছে।
আলোচ্য প্রকল্পের ২০০৯-২০১২ইং সনের হিসাব স্থানীয়ভাবে নিরীক্ষাকালে ল্যাব :যন্ত্রপাতি ক্রয় সংক্রন্ত নথিপত্র /বিল ভাউচার /ক্যাশ বহি /দরপত্র নথিসহ তুলনামূলক বিবরনী ইত্যাদি পর্যালোচনা দেখা যাচ্ছে যে ,উক্ত প্রকল্পের
ল্যাব : যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য টেন্ডার /কোটেশন নং -২৪(২০১০-২০১১) তাং ০৪/০১/২০১১ এর মাধ্যমে খোলা দরপত্র আহ্বান করা হলে উক্ত কাজের টেন্ডার কোটেশন ০১/০২/২০১১ তারিখে উন্মুক্ত করে কমিটি কর্তৃক দাখিল কৃত দরপত্রের তুলনামূলক বিবরণী (কপি সংযুক্ত )প্রস্তুত করত :টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির অনুমোদনের উপস্থাপন করা হয় । উক্ত দাখিল ৪টি দরপত্র দাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে Technoworth Associate Ltd, , ৭৮,মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ,ঢাকা এর দাখিলকৃত দরপত্র সব্যনি¤œ =৪৬,৬০,০০০/-টাকায় সরবরাহ করার দর অপেক্ষা করে অজ্ঞাত কারনে আর্থিক আনুকূল্য প্রদর্শনের মাধ্যমে HRIC Group International ,১,সিদ্ধেশরী লেন , ঢাকা কর্তৃক দাখিলকৃত দর ছিল =৪৮,৩৬,০০০/-টাকা ।যা টি.ই.সি. কর্তৃক বিবেচনা করে উচ্চদর দাতা প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানে (৪৮,৩৬,০০০-৪৬,৬০,০০০)=১,৭৬,০০০/-টাকা অতিরিক্ত পরিশোধে সরকারের আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে ।যা সরকারী ক্রয়নীতি মালা এবং পি.পি.আর /২০০৮ ধারা -১১ (২) এর নির্দেশের পরিপন্থী। তাছাড়া টি.ই.সি কমিটিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ব্যয়িত অন্য প্রতিষ্ঠানের কোন সদস্যর অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি ।