টঙ্গীতে জাহাঙ্গীর আলম হত্যাকান্ড
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর খাঁপাড়া এলাকায় সন্ত্রাসীদের উপর্যুপরি ছোঁরাকাঘাতে নিহত মোঃ জাহাঙ্গীর আলম হত্যা মামলার সাথে জড়িত ৪ যুবককে গ্রেফতার করেছে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ। এসময় তাদের কাছ থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ধাঁরালো ছোঁরা উদ্ধার করা হয়েছে।
জানা যায়, টঙ্গী মডেল থানার এস.আই মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানসহ একদল পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, স্থানীয় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হওয়া টঙ্গীর খাঁপাড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম হত্যা মামলার আসামী শরীয়তপুর জেলার পালং থানার শৌলীপাড়া (খাঁপাড়া) এলাকার স্থায়ী এবং টঙ্গীর এরশাদ নগরস্থ ৭ নং ব্লকের বাসিন্দা মুজিবরের ছেলে মোঃ সজিব হোসেন (২২)কে দত্তপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী একই এলাকা থেকে গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার দেবদুন মিয়া বাড়ীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং টঙ্গীর দত্তপাড়াস্থ মিজানের বাড়ীর ভাড়াটিয়া চুন্নু মিয়ার ছেলে মোঃ সুমন ওরফে চুন্নু সুমন (২৫) কে দত্তপাড়া থেকে, মুন্সিগঞ্জ জেলার স্থায়ী বাসিন্দা এবং এরশাদ নগর ১ নং ব্লকের ভাড়াটিয়া বাবুল মিয়ার ছেলে রবিন হোসেন (২২) কে এরশাদ নগর থেকে এবং হত্যাকান্ডের মূল নায়ক চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিন থানাস্থ ইসলামবাজ পাঠোয়ারী বাড়ীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং টঙ্গীর খাঁপাড়া মোক্তারবাড়ী রোডস্থ মোঃ তাজুল ইসলামের বাড়ীর ভাড়াটিয়া মৃত মোঃ জুলহাস পাঠোয়ারীর ছেলে মোঃ সোহাগ পাঠোয়ারী ওরফে সোহাগ (২২) কে তাজুল ইসলামের বাড়ী থেকে গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে। এসময় পুলিশ সোহাগের ঘর তল্লাশী কওে সোহাগের ঘওে খাটের উপর তুষকের নীচ থেকে জাহাঙ্গীরকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোঁরা উদ্ধার করা হয়। গতকাল শনিবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মোঃ সোহাগ পাঠোয়ারী ওরফে সোহাগকে ১৬৪ ধারায় জবান বন্দী রেকর্ডের জন্য এবং অপর ৩ জনকে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ঃ টঙ্গীর এরশাদ নগর এলাকার বাসিন্দা পুলিশ র্সোস মোঃ নজির হত্যা মামলার পলাতক আসামী মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে গত বুধবার রাতে খাঁপাড়া রোডে উপরোক্ত গ্রেফতারকৃত সন্ত্রাসীরা উপর্যুপরি ছোঁরাকাঘাত কওে হত্যা করে। হত্যাকান্ডের ৩ দিনের মধ্যে হত্যাকারীদের গ্রেফতার করায় টঙ্গী ও খাঁপাড়াবাসী স্থানীয় প্রশাসনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।
জানা যায়, টঙ্গী মডেল থানার এস.আই মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানসহ একদল পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, স্থানীয় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হওয়া টঙ্গীর খাঁপাড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম হত্যা মামলার আসামী শরীয়তপুর জেলার পালং থানার শৌলীপাড়া (খাঁপাড়া) এলাকার স্থায়ী এবং টঙ্গীর এরশাদ নগরস্থ ৭ নং ব্লকের বাসিন্দা মুজিবরের ছেলে মোঃ সজিব হোসেন (২২)কে দত্তপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী একই এলাকা থেকে গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার দেবদুন মিয়া বাড়ীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং টঙ্গীর দত্তপাড়াস্থ মিজানের বাড়ীর ভাড়াটিয়া চুন্নু মিয়ার ছেলে মোঃ সুমন ওরফে চুন্নু সুমন (২৫) কে দত্তপাড়া থেকে, মুন্সিগঞ্জ জেলার স্থায়ী বাসিন্দা এবং এরশাদ নগর ১ নং ব্লকের ভাড়াটিয়া বাবুল মিয়ার ছেলে রবিন হোসেন (২২) কে এরশাদ নগর থেকে এবং হত্যাকান্ডের মূল নায়ক চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিন থানাস্থ ইসলামবাজ পাঠোয়ারী বাড়ীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং টঙ্গীর খাঁপাড়া মোক্তারবাড়ী রোডস্থ মোঃ তাজুল ইসলামের বাড়ীর ভাড়াটিয়া মৃত মোঃ জুলহাস পাঠোয়ারীর ছেলে মোঃ সোহাগ পাঠোয়ারী ওরফে সোহাগ (২২) কে তাজুল ইসলামের বাড়ী থেকে গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে। এসময় পুলিশ সোহাগের ঘর তল্লাশী কওে সোহাগের ঘওে খাটের উপর তুষকের নীচ থেকে জাহাঙ্গীরকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোঁরা উদ্ধার করা হয়। গতকাল শনিবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মোঃ সোহাগ পাঠোয়ারী ওরফে সোহাগকে ১৬৪ ধারায় জবান বন্দী রেকর্ডের জন্য এবং অপর ৩ জনকে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ঃ টঙ্গীর এরশাদ নগর এলাকার বাসিন্দা পুলিশ র্সোস মোঃ নজির হত্যা মামলার পলাতক আসামী মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে গত বুধবার রাতে খাঁপাড়া রোডে উপরোক্ত গ্রেফতারকৃত সন্ত্রাসীরা উপর্যুপরি ছোঁরাকাঘাত কওে হত্যা করে। হত্যাকান্ডের ৩ দিনের মধ্যে হত্যাকারীদের গ্রেফতার করায় টঙ্গী ও খাঁপাড়াবাসী স্থানীয় প্রশাসনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।