স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর সদরের ভবানীপুর বাজারে নকল ভেজাল সরিষার তেলের কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চান মিয়া দীর্ঘ দিন যাবত প্রশাসনের নাকের ডগায় নষ্ট পঁচা সরিষা দিয়ে অবৈধভাবে তার নিজস্ব মিলে নোংরা পরিবেশে তৈরি করে গাজীপুর তথা সারাদেশে সানেরুল এন্টারপ্রাইজ নামে বাজারজাত করে আসছে। তার নেই কোন রেজিষ্ট্রেশন ও নেই কোন বিএসটিআই অনুমোদন। মানহীন এসব সরিষার তেলে যে ক্ষতিকর দ্রব্য ব্যবহার করছে যা শরীরের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর আর চান মিয়ার উৎপাদিত ভেজাল তেল খেয়ে এপর্যন্ত বহুলোক বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এলাকাবাসী জানান, চান মিয়া প্রায় ৮ বছর ধরে এখানে অবৈধ কারখানা খুলে ভেজাল সরিষার তেল তৈরি করে আসছে। সে বিডিআর’র (অব:)প্রাপ্ত বলে এলাকার কেউ তার বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করতে
পারেনা। কেউ প্রতিবাদ করলে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে থাকে। আরো জানা গেছে, চান মিয়ার উৎপাদিত পন্যে খাটি সরিষার কোন বিন্দুমাত্র ছোয়া নেই। সে পাম অয়েলের সঙ্গে বাজারের খোলা সয়াবিন তেল মিশিয়ে বোতলজাত করে প্রস্তুত কারক সানেরুল এন্টারপ্রাইজ নামে বোতলে নকল লেবেল লাগিয়ে দেদারছে বাজারজাত করছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় একজন জানান, বিডিআর থেকে অবসর নিয়ে এই অসাধু ব্যবসায়ী চান মিয়া দীর্ঘদিন ধরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খোলা তেলের বোতলে সানেরুল এন্টারপ্রাইজ নাম দিয়ে সরিষার তেলের ভুয়া লেবেল লাগিয়ে সাধারণ ক্রেতাদের ঠকিয়ে ও সরকারী রাজস্ব ফাকি অধিক মুনাফা করে আসছে। এমন কি ঐ অসাধু ব্যবসায়ী চান মিয়া লেবেলে বিএসটিআইর নকল সিল ব্যবহার করেছে। অথচ বিএসটিআইর কোন অনুমোদন নেই। আর এই বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি ভেজাল ও নকল সরিষার তেল আসল সরিষার তেল ভেবে রান্নায় ব্যবহার করে অগণিত মানুষ প্রতিনিয়ত হৃদরোগ, আলসার, গ্যাস্ট্রিকসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে। ভেজাল তেল জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। বিশেষ করে শিশুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এব্যাপারে চান মিয়ার বিরুদ্ধেপ্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
পারেনা। কেউ প্রতিবাদ করলে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে থাকে। আরো জানা গেছে, চান মিয়ার উৎপাদিত পন্যে খাটি সরিষার কোন বিন্দুমাত্র ছোয়া নেই। সে পাম অয়েলের সঙ্গে বাজারের খোলা সয়াবিন তেল মিশিয়ে বোতলজাত করে প্রস্তুত কারক সানেরুল এন্টারপ্রাইজ নামে বোতলে নকল লেবেল লাগিয়ে দেদারছে বাজারজাত করছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় একজন জানান, বিডিআর থেকে অবসর নিয়ে এই অসাধু ব্যবসায়ী চান মিয়া দীর্ঘদিন ধরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খোলা তেলের বোতলে সানেরুল এন্টারপ্রাইজ নাম দিয়ে সরিষার তেলের ভুয়া লেবেল লাগিয়ে সাধারণ ক্রেতাদের ঠকিয়ে ও সরকারী রাজস্ব ফাকি অধিক মুনাফা করে আসছে। এমন কি ঐ অসাধু ব্যবসায়ী চান মিয়া লেবেলে বিএসটিআইর নকল সিল ব্যবহার করেছে। অথচ বিএসটিআইর কোন অনুমোদন নেই। আর এই বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি ভেজাল ও নকল সরিষার তেল আসল সরিষার তেল ভেবে রান্নায় ব্যবহার করে অগণিত মানুষ প্রতিনিয়ত হৃদরোগ, আলসার, গ্যাস্ট্রিকসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে। ভেজাল তেল জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। বিশেষ করে শিশুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এব্যাপারে চান মিয়ার বিরুদ্ধেপ্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।