স্টাফ রিপোর্টার : কাপাসিয়ার বীরউজুলীতে সাংবাদিককে পিটিয়ে হাত ভেঙে দিয়েছেন এক সেনাসদস্য। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার সকালে।
আহত সাংবাদিক এম এ মোমেন জানান, ওই দিন তার বাবা ধানক্ষেতে সেচের পানি দিচ্ছিলেন। তার চাচাতো ভাই আক্তার হোসেন আগে পানি নেবেন বলে লাইন ভেঙে তাদের জমিতে দেন। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে আক্তার তার বাবার গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করেন। এর প্রতিবাদ করলে আক্তার ও তার ভাই শরীফসহ কয়েকজন এম এ মোমেনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। পরে তাকে উদ্ধার করে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, হামলায় এম এ মোমেনের বাম হাত ভেঙে গেছে। তাকে আরও কয়েক দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।
এম এ মোমেন অনলাইন ‘ডে-নাইট নিউজ ডটকমে’ স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত। খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা, ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু ও টোক ইউপি চেয়ারম্যান এম এ জলিল হাসপাতালে গিয়ে তার খোঁজখবর নিয়েছেন। এ ব্যাপারে গতকাল থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত আক্তার হোসেন সেনাসদস্য। তিনি বর্তমানে রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্টে আছেন।
আহত সাংবাদিক এম এ মোমেন জানান, ওই দিন তার বাবা ধানক্ষেতে সেচের পানি দিচ্ছিলেন। তার চাচাতো ভাই আক্তার হোসেন আগে পানি নেবেন বলে লাইন ভেঙে তাদের জমিতে দেন। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে আক্তার তার বাবার গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করেন। এর প্রতিবাদ করলে আক্তার ও তার ভাই শরীফসহ কয়েকজন এম এ মোমেনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। পরে তাকে উদ্ধার করে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, হামলায় এম এ মোমেনের বাম হাত ভেঙে গেছে। তাকে আরও কয়েক দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।
এম এ মোমেন অনলাইন ‘ডে-নাইট নিউজ ডটকমে’ স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত। খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা, ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু ও টোক ইউপি চেয়ারম্যান এম এ জলিল হাসপাতালে গিয়ে তার খোঁজখবর নিয়েছেন। এ ব্যাপারে গতকাল থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত আক্তার হোসেন সেনাসদস্য। তিনি বর্তমানে রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্টে আছেন।