স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোঃ হারুনর রশীদ বলেছেন, পুলিশের পোষাকে মন্দিরসহ সংখ্যালঘু পরিবারের উপর হামলা, লুটপাট ও ভাংচূরের মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনের বিষয়ে তদন্ত চলছে। সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, মামলা মোকদ্দমার জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘষের ঘটনায় বনগ্রাম এলাকায় একটি মন্দির ও ৯টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি হিন্দু সম্প্রদায়ের ও ৪টি মুসলমানের বাড়ি রয়েছে। এই হামলার সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে কয়েকটি পত্রিকা পুলিশকে জড়িয়ে একই ধরণের মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে। তদন্ত করে হামলাকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংশ্লিষ্ঠতা পাওয়া যায়নি। ফলে ওই সব মিথ্যা সংবাদ পুলিশের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে গাজীপুরে সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কানী দিয়েছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বিষয়টি আরো গভীরভাবে তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমানিত হলে মিথ্যা ও উস্কানীমূলক সংবাদ দেয়ার অভিযোগে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রসঙ্গতঃ ২০ এপ্রিল গাজীপুর মহানগরের বনগ্রাম এলাকায় দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে বেশ কিছু লোক আহত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে একটি মন্দির ও কয়েকটি বাড়ি ভাংচূর হয়। এই ঘটনায় জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়। পুলিশ ওই মামলায় ৬জনকে আটক করে। পুলিশের পোষাকে সন্ত্রাসীরা ছিল বলে বিচ্ছিন্ন কিছু তথ্য দিয়ে কয়েকটি পত্রিকা সংবাদ পরিবেশন করে। ওই সকল সংবাদের ভিত্তিতে উচ্চ আদালত একটি রুল জারী করে। ঘটনা তদন্তে জেলা ও পুলিশ প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করে ও ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারী সাহায্য প্রদান করা হয়।
পুলিশ সুপার বলেন, মামলা মোকদ্দমার জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘষের ঘটনায় বনগ্রাম এলাকায় একটি মন্দির ও ৯টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি হিন্দু সম্প্রদায়ের ও ৪টি মুসলমানের বাড়ি রয়েছে। এই হামলার সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে কয়েকটি পত্রিকা পুলিশকে জড়িয়ে একই ধরণের মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে। তদন্ত করে হামলাকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংশ্লিষ্ঠতা পাওয়া যায়নি। ফলে ওই সব মিথ্যা সংবাদ পুলিশের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে গাজীপুরে সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কানী দিয়েছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বিষয়টি আরো গভীরভাবে তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমানিত হলে মিথ্যা ও উস্কানীমূলক সংবাদ দেয়ার অভিযোগে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রসঙ্গতঃ ২০ এপ্রিল গাজীপুর মহানগরের বনগ্রাম এলাকায় দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে বেশ কিছু লোক আহত হয়। সংঘর্ষ চলাকালে একটি মন্দির ও কয়েকটি বাড়ি ভাংচূর হয়। এই ঘটনায় জয়দেবপুর থানায় মামলা হয়। পুলিশ ওই মামলায় ৬জনকে আটক করে। পুলিশের পোষাকে সন্ত্রাসীরা ছিল বলে বিচ্ছিন্ন কিছু তথ্য দিয়ে কয়েকটি পত্রিকা সংবাদ পরিবেশন করে। ওই সকল সংবাদের ভিত্তিতে উচ্চ আদালত একটি রুল জারী করে। ঘটনা তদন্তে জেলা ও পুলিশ প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করে ও ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারী সাহায্য প্রদান করা হয়।