কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালীগঞ্জে নাগরী ৯নং ওয়ার্ড সদস্য মো.এন্তাজ মিয়ার অর্নাস পড়–য়া ছেলে অনিক মিয়ার উপর সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হওয়ার ১৫ দিন অতিবাহিত হলে ও পুলিশ আটক করতে পারেনি সন্ত্রাসীদের । পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড সদস্য মো. এন্তাজ মিয়ার ছেলে সে সরকারী তিতুমির কলেজের অর্নাস ৩য় বর্ষের ছাত্র । অনিকের (২৫) ওপর সন্ত্রাসী আশিক,এনামুল,জাকির, কালাম,এয়ার হোসেনসহ তার সহযোগি ৬/৭ বন্ধু মিলে ১৯ মার্চ রাত আনুমানিক রাত ১১টায় আশিক জরুরী কথা আছে বলে মোবাইলে ফোনে ডেকে বাড়ীর পাশে নিরব স্থানে নিয়ে দেশিয় অস্ত্র চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। ঘটনার ১৫দিনে অতিবাহিত হলে ও পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকায় আসামীরা ধরা ছোয়ার বাইরে । পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, বিবাদীগণ পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে এই ঘটনাটি ঘটায়। ছেলের চিৎকারে মা ও তার দাদী দৌড়ে এসে অনিককে রক্তাক্তবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে পাঠায়। অনিক বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকা নিয়ে এলাকাবাসীর মনে চলছে নানা গুঞ্জন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আজীজুর রহমান প্রতিবেদককে জানান, আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড সদস্য মো. এন্তাজ মিয়ার ছেলে সে সরকারী তিতুমির কলেজের অর্নাস ৩য় বর্ষের ছাত্র । অনিকের (২৫) ওপর সন্ত্রাসী আশিক,এনামুল,জাকির, কালাম,এয়ার হোসেনসহ তার সহযোগি ৬/৭ বন্ধু মিলে ১৯ মার্চ রাত আনুমানিক রাত ১১টায় আশিক জরুরী কথা আছে বলে মোবাইলে ফোনে ডেকে বাড়ীর পাশে নিরব স্থানে নিয়ে দেশিয় অস্ত্র চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। ঘটনার ১৫দিনে অতিবাহিত হলে ও পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকায় আসামীরা ধরা ছোয়ার বাইরে । পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, বিবাদীগণ পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে এই ঘটনাটি ঘটায়। ছেলের চিৎকারে মা ও তার দাদী দৌড়ে এসে অনিককে রক্তাক্তবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে পাঠায়। অনিক বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। পুলিশের রহস্যজনক ভুমিকা নিয়ে এলাকাবাসীর মনে চলছে নানা গুঞ্জন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আজীজুর রহমান প্রতিবেদককে জানান, আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।