থানা-পুলিশ ও প্রশাসন ম্যানেজ করে বিনা ময়নাতদন্তে লাশ দাফন
স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর মহানগরের উত্তর বিলাশপুরে একটি নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের ছাদে রড বাইন্ডিংয়ের কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুতাহত হয়ে এক রাজ মিস্ত্রীর করুন মৃত্যু হয়েছে মর্মে খবর পাওয়া গেছে। পরে লাশের ময়না তদন্ত ছাড়াই তড়িঘড়ি করে তাকে দাফন করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
প্রকাশ- মহানগরের উত্তর বিলাশপুরে জনৈক সামছুদ্দিন রোডের পার্শ্বে পল্লীবিদ্যুতের বৈদ্যুতিক লাইন ঘেষে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে দো-তলার ছাদ পর্যন্ত নির্মাণ কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়। গতকাল বুধবার অনুমান বেলা ১১টার দিকে ওই ভবনে কাজ করতে গিয়ে রাজ মিস্ত্রী মোঃ ফরিদ মিয়া (২৫) বৈদ্যুতিক তারের সাথে রডের সংযোগ ঘটে এবং তাৎক্ষনিক তার দেহের অনেকাংশ পুড়ে যায়। তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে নেয়া হলে, কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ফরিদ মিয়ার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল থানার কাদিরপুর গ্রামে। তার পিতার নাম আব্দুর রশীদ মিয়া। তার মা দীর্ঘ দিন যাবৎ উত্তর বিলাশপুরে থেকে পরের বাড়িতে কাজ-কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
খবর পাওয়া গেছে- ফরিদের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে নির্মানাধীন বাড়ির মালিক সামছুদ্দিন ওরফে সামছু মিয়া তরিঘরি করে থানা-পুলিশ ও প্রশাসন ম্যানেজ করে নিহতের মাতাকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার আশ্বাস দিয়ে বিনা ময়না তদন্তে হাসপাতাল থেকে ফরিদের মরদেহ নিয়ে যায় এবং লাশ কবরস্থ করে।
এলকাবাসী বলছেন- ফরিদের মৃত্যুর মাত্র কয়েক মাস আগে পাশ্ববর্তী মনির মিয়ার বাড়ি নির্মাণের সময়ও একই ধরনের ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়। তাদের অভিমত- সামছুদ্দিন ও মনির মিয়া উভয়ে মহানগরে বাড়ি-ঘর নির্মাণের আইন-কানুনকে বৃদ্ধঙ্গুলি প্রদর্শন করে অবৈধভাবে বাড়ি নির্মাণ করছেন। আর তাদের সেই অবৈধ কাজের বলি হচ্ছেন নিরিহ হতদরিদ্র রাজমিস্ত্রীরা।
এলাকাবাসি ও সচেতন মহলের দাবি- তাদের বিরুদ্ধে অনতি বিলম্বে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
প্রকাশ- মহানগরের উত্তর বিলাশপুরে জনৈক সামছুদ্দিন রোডের পার্শ্বে পল্লীবিদ্যুতের বৈদ্যুতিক লাইন ঘেষে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে দো-তলার ছাদ পর্যন্ত নির্মাণ কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়। গতকাল বুধবার অনুমান বেলা ১১টার দিকে ওই ভবনে কাজ করতে গিয়ে রাজ মিস্ত্রী মোঃ ফরিদ মিয়া (২৫) বৈদ্যুতিক তারের সাথে রডের সংযোগ ঘটে এবং তাৎক্ষনিক তার দেহের অনেকাংশ পুড়ে যায়। তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে নেয়া হলে, কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ফরিদ মিয়ার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল থানার কাদিরপুর গ্রামে। তার পিতার নাম আব্দুর রশীদ মিয়া। তার মা দীর্ঘ দিন যাবৎ উত্তর বিলাশপুরে থেকে পরের বাড়িতে কাজ-কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
খবর পাওয়া গেছে- ফরিদের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে নির্মানাধীন বাড়ির মালিক সামছুদ্দিন ওরফে সামছু মিয়া তরিঘরি করে থানা-পুলিশ ও প্রশাসন ম্যানেজ করে নিহতের মাতাকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার আশ্বাস দিয়ে বিনা ময়না তদন্তে হাসপাতাল থেকে ফরিদের মরদেহ নিয়ে যায় এবং লাশ কবরস্থ করে।
এলকাবাসী বলছেন- ফরিদের মৃত্যুর মাত্র কয়েক মাস আগে পাশ্ববর্তী মনির মিয়ার বাড়ি নির্মাণের সময়ও একই ধরনের ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়। তাদের অভিমত- সামছুদ্দিন ও মনির মিয়া উভয়ে মহানগরে বাড়ি-ঘর নির্মাণের আইন-কানুনকে বৃদ্ধঙ্গুলি প্রদর্শন করে অবৈধভাবে বাড়ি নির্মাণ করছেন। আর তাদের সেই অবৈধ কাজের বলি হচ্ছেন নিরিহ হতদরিদ্র রাজমিস্ত্রীরা।
এলাকাবাসি ও সচেতন মহলের দাবি- তাদের বিরুদ্ধে অনতি বিলম্বে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।