নারী ও শিশু আদালতের ¯েপশাল পিপি অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান জানান, স্থানীয় আজমতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রী (৮) গত ২০১৩ সালের ২ জুলাই দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিল। রাত আড়াইটার দিকে ওই ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে তার বাবা-মার সঙ্গে ঘরের বাইরে বের হয়। সেই ফাঁকে চুপিসারে সোহেল খান ওই ছাত্রীর ঘরে প্রবেশ করে খাটের নীচে লুকিয়ে থাকে। পরে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে বাড়ির পাশে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকার শুনে তার দাদা এগিয়ে গেলে সোহেল পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এ ব্যাপারে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এর পর পুলিশ সোহেল খানকে গ্রেফতার করে। তদন্ত কর্মকর্তা এস.আই ইয়াসিন আলী তদন্ত শেষে সোহেল খানকে অভিযুক্ত করে ওই বছরের ২ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ৯ জন স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামী সোহেল খানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বিশ হাজার টাকার জরিমানার দণ্ড দেন।
শিরোনাম
গাজীপুরে ধর্ষণের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- on 10:38:00 AM
স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুরে শিশু ধর্ষণের দায়ে এক ধর্ষককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বিশ হাজার টাকা জরিমানার দণ্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক সৈয়দ জাহেদ মনসুর ধর্ষককে এ দণ্ড দেন। সাজাপ্রাপ্ত ধর্ষকের নাম মো. সোহেল খান (২৪)। সে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার আজমতপুর দক্ষিনপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
নারী ও শিশু আদালতের ¯েপশাল পিপি অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান জানান, স্থানীয় আজমতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রী (৮) গত ২০১৩ সালের ২ জুলাই দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিল। রাত আড়াইটার দিকে ওই ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে তার বাবা-মার সঙ্গে ঘরের বাইরে বের হয়। সেই ফাঁকে চুপিসারে সোহেল খান ওই ছাত্রীর ঘরে প্রবেশ করে খাটের নীচে লুকিয়ে থাকে। পরে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে বাড়ির পাশে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকার শুনে তার দাদা এগিয়ে গেলে সোহেল পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এ ব্যাপারে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এর পর পুলিশ সোহেল খানকে গ্রেফতার করে। তদন্ত কর্মকর্তা এস.আই ইয়াসিন আলী তদন্ত শেষে সোহেল খানকে অভিযুক্ত করে ওই বছরের ২ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ৯ জন স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামী সোহেল খানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বিশ হাজার টাকার জরিমানার দণ্ড দেন।
নারী ও শিশু আদালতের ¯েপশাল পিপি অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান জানান, স্থানীয় আজমতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রী (৮) গত ২০১৩ সালের ২ জুলাই দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিল। রাত আড়াইটার দিকে ওই ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে তার বাবা-মার সঙ্গে ঘরের বাইরে বের হয়। সেই ফাঁকে চুপিসারে সোহেল খান ওই ছাত্রীর ঘরে প্রবেশ করে খাটের নীচে লুকিয়ে থাকে। পরে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে বাড়ির পাশে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকার শুনে তার দাদা এগিয়ে গেলে সোহেল পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এ ব্যাপারে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এর পর পুলিশ সোহেল খানকে গ্রেফতার করে। তদন্ত কর্মকর্তা এস.আই ইয়াসিন আলী তদন্ত শেষে সোহেল খানকে অভিযুক্ত করে ওই বছরের ২ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ৯ জন স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামী সোহেল খানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বিশ হাজার টাকার জরিমানার দণ্ড দেন।