কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালীগঞ্জে চিকিৎসা ও ভরনপোষনের প্রলোভনে এক বৃদ্ধার জমি জালিয়াতির মাধ্যমে দখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে গতকাল মঙ্গলবার বৃদ্ধা নিজে বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পৌর এলাকার ভাদার্ত্তী (দক্ষিণ পাড়া) গ্রামের মৃত নোয়াব আলীর বিধবা কন্যা আয়তুন নেছা বিবি (৬৫)। স্বামী সবদর আলী ও ছেলে আব্দুল বাতেনকে হারিয়েছেন প্রায় দুই যুগ আগে। আছে একমাত্র ছেলে আসাদুল্লাহ সেও মানসিক ভারসাম্যহীন। বর্তমানে তাকে দেখবাল করার মতো কেউ নেই। তাছাড়া আত্মীয়-স্বজন যারা আছে, তারাও যে যার মতো ব্যস্ত। সূত্র আরো জানায়, আয়তুন নেছার দিন অতিবাহিত হচ্ছে মানুষজনের করা সাহায্য-সহযোগীতায়। তার ছোট বোন উম্মে কুলসুমের স্বামী একই গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে আতাউর রহমান (৫০) চিকিৎসা ও ভরনপোষনের মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর আয়তুন নেছার কাছ থেকে কাগজে টিপ সহি নেয়। এ সময় আতাউর তার হাতে চিকিৎসা বাবদ নগদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা তুলে দেয়। কিন্তু পরে নিরক্ষর এবং বার্ধক্য জনিত নানা রোগে আক্রান্ত অসুস্থ আয়তুন নেছা জানতে পারে আতাউর উত্তর ভাদার্ত্তী মৌজায় তার ওয়ারিসের অংশের জমি প্রতারনার মাধ্যমে দলিল (নং ১৭৭৩৪/১৪) করে নিয়েছে। পরে ঘটনা উল্লেখ্য করে আয়তুন নেছা বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে আতাউর রহমান প্রতিবেদকে জানায়, আমি যথাযথ মূল্যে আয়তুন নেছা বিবির কাছ থেকে তার ওয়ারিশের অংশের জমি সাফ কবলা দলিলের মাধ্যমে ক্রয় করে নিয়েছি। কত টাকা ক্রয় করেছেন? প্রশ্ন করলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যায়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পৌর এলাকার ভাদার্ত্তী (দক্ষিণ পাড়া) গ্রামের মৃত নোয়াব আলীর বিধবা কন্যা আয়তুন নেছা বিবি (৬৫)। স্বামী সবদর আলী ও ছেলে আব্দুল বাতেনকে হারিয়েছেন প্রায় দুই যুগ আগে। আছে একমাত্র ছেলে আসাদুল্লাহ সেও মানসিক ভারসাম্যহীন। বর্তমানে তাকে দেখবাল করার মতো কেউ নেই। তাছাড়া আত্মীয়-স্বজন যারা আছে, তারাও যে যার মতো ব্যস্ত। সূত্র আরো জানায়, আয়তুন নেছার দিন অতিবাহিত হচ্ছে মানুষজনের করা সাহায্য-সহযোগীতায়। তার ছোট বোন উম্মে কুলসুমের স্বামী একই গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে আতাউর রহমান (৫০) চিকিৎসা ও ভরনপোষনের মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর আয়তুন নেছার কাছ থেকে কাগজে টিপ সহি নেয়। এ সময় আতাউর তার হাতে চিকিৎসা বাবদ নগদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা তুলে দেয়। কিন্তু পরে নিরক্ষর এবং বার্ধক্য জনিত নানা রোগে আক্রান্ত অসুস্থ আয়তুন নেছা জানতে পারে আতাউর উত্তর ভাদার্ত্তী মৌজায় তার ওয়ারিসের অংশের জমি প্রতারনার মাধ্যমে দলিল (নং ১৭৭৩৪/১৪) করে নিয়েছে। পরে ঘটনা উল্লেখ্য করে আয়তুন নেছা বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে আতাউর রহমান প্রতিবেদকে জানায়, আমি যথাযথ মূল্যে আয়তুন নেছা বিবির কাছ থেকে তার ওয়ারিশের অংশের জমি সাফ কবলা দলিলের মাধ্যমে ক্রয় করে নিয়েছি। কত টাকা ক্রয় করেছেন? প্রশ্ন করলে তিনি কৌশলে এড়িয়ে যায়।