স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর মহানগরের কুনিয়াতে গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (পিঃ মোঃ নং- ৮৬/১৫) কর্তৃক ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে জমি দখলের পায়তারা চালাচ্ছেন একটি ভূমিদস্যু চক্র।
জানা যায়, ওই এলাকার আবুল কাশেম জনৈক শাহ আলমের কাছ থেকে ভুয়া মালিকানার মাধ্যমে বায়নানামা দলিল সৃজন করিয়া স্থানীয় মৃত হাছেন আলীর পুত্র ফজলুল হকের পৈত্রিক সম্পত্তি দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। এ বিষয়ে ফজলুল হক অবৈধ ভাবে জমি দখলে পায়তারা করলে ওই ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়রী (নং-২২২, তাং-৪/২/১৫) করেন।
আবুল কাশেম পার্শ্ববর্তী কুনিয়া উত্তর পাড়া এলাকার জনৈক শাহ ্আলমের নিকট থেকে ২ কাঠা সম্পত্তি বায়না নামা দলিল করে উক্ত জমিতে দখলের জন্য পায়তারা করলে পৈত্রিক ভোগদখলীয় সম্পত্তি হিসেবে ফজলুল হক নিরূপায় হয়ে গত ২৯/০১/১৫ খ্রিস্ট্রাব্দে গাজীপুর অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ওই সম্পত্তির উপর ১৪৪ ধারা দায়ের করেন। বর্তমানে যে কোন সময় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আবুল কাশেমগং দাঙ্গা হাঙ্গামার সৃষ্টি করতে পারে বলে জমির মালিক ফজলুল হক আশংকা প্রকাশ করছেন।
এ বিষয়ে ফজলুল হক জানান, পৈত্রিক সূত্রে সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী গত ০৬/০২/২০১২ খ্রিস্টাব্দে গাজীপুর সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস হইতে নিজ নামে নামজারী ও জমাভাগ করে দীর্ঘদিন যাবৎ ওই সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছেন।
আবুল কাশেম জানান, ওই সম্পত্তি ফজলুল হকের জেঠা হোসেন আলী (পিতার বড়ভাই) ওয়ারিশিয়ানদের নিকট থেকে জনৈক শাহ আলম ওই সম্পত্তি ক্রয় করেন। পরে আবুল কাশেম শাহ আলমের নিকট থেকে ২ কাঠা সম্পত্তি বায়নানামা দলিল করেন।
এদিকে ফজলুল হক জানান, তাঁর জেঠা প্রাপ্ত অংশের চেয়ে বেশি সম্পত্তি অনেক পূর্বেই বিক্রি করে নিঃস্বত্ববান হন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি একই এলাকার মৃত আক্কেল আলীর পুত্র আবু হানিফের জমি অবৈধ ভাবে দখলের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে আবুল কাশেম। এ বিষয়ে আবু হানিফের আবেদনে গাজীপুর আদালত ১৪৪ ধারা জারি করেন।
আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে অবৈধ জমি দখলের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। আবুল কাশেমের পুত্র যুবলীগ নেতা মোঃ ইসমাইল হোসেন সরকার দলীয় প্রভাব খাটিয়ে পিতাপুত্র মিলে এ সমস্ত অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় নানা অনৈতিক কর্মকান্ডের অভিযোগ করছেন সাধারণ মানুষ।
জানা যায়, ওই এলাকার আবুল কাশেম জনৈক শাহ আলমের কাছ থেকে ভুয়া মালিকানার মাধ্যমে বায়নানামা দলিল সৃজন করিয়া স্থানীয় মৃত হাছেন আলীর পুত্র ফজলুল হকের পৈত্রিক সম্পত্তি দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। এ বিষয়ে ফজলুল হক অবৈধ ভাবে জমি দখলে পায়তারা করলে ওই ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়রী (নং-২২২, তাং-৪/২/১৫) করেন।
আবুল কাশেম পার্শ্ববর্তী কুনিয়া উত্তর পাড়া এলাকার জনৈক শাহ ্আলমের নিকট থেকে ২ কাঠা সম্পত্তি বায়না নামা দলিল করে উক্ত জমিতে দখলের জন্য পায়তারা করলে পৈত্রিক ভোগদখলীয় সম্পত্তি হিসেবে ফজলুল হক নিরূপায় হয়ে গত ২৯/০১/১৫ খ্রিস্ট্রাব্দে গাজীপুর অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ওই সম্পত্তির উপর ১৪৪ ধারা দায়ের করেন। বর্তমানে যে কোন সময় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আবুল কাশেমগং দাঙ্গা হাঙ্গামার সৃষ্টি করতে পারে বলে জমির মালিক ফজলুল হক আশংকা প্রকাশ করছেন।
এ বিষয়ে ফজলুল হক জানান, পৈত্রিক সূত্রে সর্বশেষ রেকর্ড অনুযায়ী গত ০৬/০২/২০১২ খ্রিস্টাব্দে গাজীপুর সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস হইতে নিজ নামে নামজারী ও জমাভাগ করে দীর্ঘদিন যাবৎ ওই সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছেন।
আবুল কাশেম জানান, ওই সম্পত্তি ফজলুল হকের জেঠা হোসেন আলী (পিতার বড়ভাই) ওয়ারিশিয়ানদের নিকট থেকে জনৈক শাহ আলম ওই সম্পত্তি ক্রয় করেন। পরে আবুল কাশেম শাহ আলমের নিকট থেকে ২ কাঠা সম্পত্তি বায়নানামা দলিল করেন।
এদিকে ফজলুল হক জানান, তাঁর জেঠা প্রাপ্ত অংশের চেয়ে বেশি সম্পত্তি অনেক পূর্বেই বিক্রি করে নিঃস্বত্ববান হন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি একই এলাকার মৃত আক্কেল আলীর পুত্র আবু হানিফের জমি অবৈধ ভাবে দখলের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে আবুল কাশেম। এ বিষয়ে আবু হানিফের আবেদনে গাজীপুর আদালত ১৪৪ ধারা জারি করেন।
আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্থানে অবৈধ জমি দখলের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। আবুল কাশেমের পুত্র যুবলীগ নেতা মোঃ ইসমাইল হোসেন সরকার দলীয় প্রভাব খাটিয়ে পিতাপুত্র মিলে এ সমস্ত অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় নানা অনৈতিক কর্মকান্ডের অভিযোগ করছেন সাধারণ মানুষ।