স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুরে বিএনপির ডাকা হরতালে গাড়ী ভাংচুর মামলায় উচ্চ আদালতে জামিনের পর এবার নি¤œ আদালতেও জামিন পেলেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অধ্যাপক এম এ মান্নানসহ বিএনপির ৯জন নেতা কর্মী।
বুধবার গাজীপুর জেলা জজ কোর্টের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে হাজির হলে আদালত উচ্চ আদালতের জামিন আবেদন বহাল রেখে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করেছেন।
এর আগে গত৮ জানুয়ারী গাজীপুরে হরতালে গাড়ী ভংচুর মামলায় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নানসহ নয় জনকে চার সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছে হাইকোর্টের বিচারপতি এবিএম মাহবুব চৌধুরী ও কাশেফা হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ।
গত ২৭ ডিসেম্বর বিএনপি ও দলীয় জোটের ডাকে গাজীপুরে হরতাল পালনকালে গাড়ী ভাংচুর করার অভিযোগে এ মামলা দায়ের করে গাজীপুরের স্থানীয় এক সাংবাদিক।
জয়দেবপুর থানায় দায়ের করা মামলা নং ১০৪/২৪৭৩। মামলায় বেআইনীভাবে গতিরোধ ও অস্ত্র নিয়ে হামলার অভিযোগ আনা হয়।
মামলা পরিচালনা করেন ড. এড.সহিদউজজ্জামান, এড.সুলতান উদ্দিন, এড.সোলায়মান আকন্দ, এড.মোস্তফা কামাল, এড.মনির হোসেন ও এড.নাসির উদ্দিন নাসির।
উল্লেখ্য, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে বিএনপির মহাসমাবেশ করার ঘোষণা থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। যার প্রতিবাদে একই দিন হরতাল পালন করে দলটি।
বুধবার গাজীপুর জেলা জজ কোর্টের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে হাজির হলে আদালত উচ্চ আদালতের জামিন আবেদন বহাল রেখে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করেছেন।
এর আগে গত৮ জানুয়ারী গাজীপুরে হরতালে গাড়ী ভংচুর মামলায় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নানসহ নয় জনকে চার সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছে হাইকোর্টের বিচারপতি এবিএম মাহবুব চৌধুরী ও কাশেফা হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ।
গত ২৭ ডিসেম্বর বিএনপি ও দলীয় জোটের ডাকে গাজীপুরে হরতাল পালনকালে গাড়ী ভাংচুর করার অভিযোগে এ মামলা দায়ের করে গাজীপুরের স্থানীয় এক সাংবাদিক।
জয়দেবপুর থানায় দায়ের করা মামলা নং ১০৪/২৪৭৩। মামলায় বেআইনীভাবে গতিরোধ ও অস্ত্র নিয়ে হামলার অভিযোগ আনা হয়।
মামলা পরিচালনা করেন ড. এড.সহিদউজজ্জামান, এড.সুলতান উদ্দিন, এড.সোলায়মান আকন্দ, এড.মোস্তফা কামাল, এড.মনির হোসেন ও এড.নাসির উদ্দিন নাসির।
উল্লেখ্য, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে বিএনপির মহাসমাবেশ করার ঘোষণা থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। যার প্রতিবাদে একই দিন হরতাল পালন করে দলটি।