স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর ষ্টেশন রোড এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন আল-বারাকা হাসপাতালে গত বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় ডাঃ মোঃ ফারুকের ভুল চিকিৎসায় মমতাজ আক্তার(২০) নামে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে। এঘটনায় রোগীর আত্বীয়-স্বজনরা হাসপাতাল ভাংচুরসহ নিহতের স্বামী বাদী হয়ে টঙ্গী মডেল থানায় ৫ জনকে আসামী করে মামলা করেছে।
জানা যায়, গত বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় টঙ্গীর মিরাশ পাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক মোঃ আল-আমিনের স্ত্রী মমতাজ আক্তার প্রসব ব্যথা নিয়ে টঙ্গীর ষ্টেশন রোড এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন আল-বারাকা হাসপাতালে ভর্তি হলে। হাসপাতালের ডাক্তার মোঃ ফারুক ও তার সহযোগী নার্স নামধারী আয়া লিপি রানীসহ কয়েকজন মিলে রোগীনিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে সিজারের মাধ্যমে বাচ্ছা প্রসবের চেষ্টাকালে ভুল চিকিৎসায় রোগীনির মৃত্যু হয়। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে মৃত রোগীনিকে দ্রুত শিলমুনের কেথারসিস হাসপাতালে পাঠালে সেখানে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোসনা করে। এখবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রোগীনির আত্বীয় স্বজনরা রাত ১১ টায় হাসপাতালে এসে ভাংচুর করে। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এঘটনায় নিহতের স্বামী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে মামলা করেছে।
জানা যায়, গত বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় টঙ্গীর মিরাশ পাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক মোঃ আল-আমিনের স্ত্রী মমতাজ আক্তার প্রসব ব্যথা নিয়ে টঙ্গীর ষ্টেশন রোড এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন আল-বারাকা হাসপাতালে ভর্তি হলে। হাসপাতালের ডাক্তার মোঃ ফারুক ও তার সহযোগী নার্স নামধারী আয়া লিপি রানীসহ কয়েকজন মিলে রোগীনিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে সিজারের মাধ্যমে বাচ্ছা প্রসবের চেষ্টাকালে ভুল চিকিৎসায় রোগীনির মৃত্যু হয়। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে মৃত রোগীনিকে দ্রুত শিলমুনের কেথারসিস হাসপাতালে পাঠালে সেখানে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোসনা করে। এখবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রোগীনির আত্বীয় স্বজনরা রাত ১১ টায় হাসপাতালে এসে ভাংচুর করে। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। এঘটনায় নিহতের স্বামী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে মামলা করেছে।