কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালীগঞ্জে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুকিপূর্ণ ভবণে চলছে পাঠদান। বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে খেলার মাঠ না থাকায় লেখা পড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে না পেরে সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর গড়ে তুলতে পারছেনা কমলমতি শিক্ষার্থীরা।
জানা যায়, উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের নাগরী বালক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৮৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৩ সালে উক্ত বিদ্যালয়টির নামে ৩৩ শতাংশ জমি দান করলে বিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টি উপজেলার ৭৮নং নাগরী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যালয়ে শিক্ষার গুনগত মান ভাল থাকলেও ভাল নাই বিদ্যালয়ের ভবণ ও শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠ। ঝুকিপূর্ণ ভবণে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। যার ফলে কমলমতি শিক্ষার্থীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় চার শত জন। শিক্ষক সংখ্যা দশ জন। বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরুর পূবে সমাবেশ করার সময় বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় শিশুদের ছোট ছোট লাইনে দাড় করিয়ে সমাবেশ করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে স্কুলের সভাপতি ও পাল পুরোহীত নাগরী ধর্মপল্লী ফাদার আলবিন গমেজ জানান, বিদ্যালয়ের পশ্চিম পার্শ্বে একটি পরিত্যাক্ত ভবণ রয়েছে। সরকার তা ভেঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য খেলা ধুলার ব্যবস্থা করলে ভাল হত। ২০১৪ ইং সনের পিএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন, এ পেয়েছে ১২জন, ১১জন শিক্ষার্থী এ-সহ শত ভাগ সফলতা অর্জন করে। শিক্ষার্থী অভিভাবকগণ মনে করেন বিদ্যালয়ের পশ্চিম পার্শ্বের পুরাতন ভবনটি সড়িয়ে নিলে কোমলমতি শিশুরা লেখাপাড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে পারবে। ফলে শিক্ষার্থীদেও শিক্ষার মান উন্নতি হবে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম জানান, প্রতি মাসে বিদ্যালয়ের মাঠের জন্য কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে আসছি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মাহবুবুর রহমান প্রতিবেদককে বলেন, বিষয়টি অবগত আছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব।
জানা যায়, উপজেলার নাগরী ইউনিয়নের নাগরী বালক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৮৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৩ সালে উক্ত বিদ্যালয়টির নামে ৩৩ শতাংশ জমি দান করলে বিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টি উপজেলার ৭৮নং নাগরী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যালয়ে শিক্ষার গুনগত মান ভাল থাকলেও ভাল নাই বিদ্যালয়ের ভবণ ও শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠ। ঝুকিপূর্ণ ভবণে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। যার ফলে কমলমতি শিক্ষার্থীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় চার শত জন। শিক্ষক সংখ্যা দশ জন। বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরুর পূবে সমাবেশ করার সময় বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় শিশুদের ছোট ছোট লাইনে দাড় করিয়ে সমাবেশ করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে স্কুলের সভাপতি ও পাল পুরোহীত নাগরী ধর্মপল্লী ফাদার আলবিন গমেজ জানান, বিদ্যালয়ের পশ্চিম পার্শ্বে একটি পরিত্যাক্ত ভবণ রয়েছে। সরকার তা ভেঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য খেলা ধুলার ব্যবস্থা করলে ভাল হত। ২০১৪ ইং সনের পিএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন, এ পেয়েছে ১২জন, ১১জন শিক্ষার্থী এ-সহ শত ভাগ সফলতা অর্জন করে। শিক্ষার্থী অভিভাবকগণ মনে করেন বিদ্যালয়ের পশ্চিম পার্শ্বের পুরাতন ভবনটি সড়িয়ে নিলে কোমলমতি শিশুরা লেখাপাড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে পারবে। ফলে শিক্ষার্থীদেও শিক্ষার মান উন্নতি হবে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম জানান, প্রতি মাসে বিদ্যালয়ের মাঠের জন্য কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে আসছি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মাহবুবুর রহমান প্রতিবেদককে বলেন, বিষয়টি অবগত আছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব।