স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকায় দুবৃত্তরা যাত্রীবেশে এক অটোরিকশা চালককে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। নিহত সুজন (১৮) নরসিংদীর বৈলেন এলাকার বাদল মিয়ার ছেলে। আটকরা হলেন হারিবাড়ির টেক এলাকার জব্বর আলীর (২২) এবং নরসিংদীর পাঁচদোনা এলাকার মিজান।
পূবাইল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. একরামুল হক জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর নরসিংদীর পাঁচদোনা থেকে টঙ্গী যাওয়ার কথা বলে সুজনের অটোরিকশা ভাড়া নেয় জব্বর ও মিজান। পথে পূবাইলের হারিবাড়ির টেক এলাকার একটি নির্জন স্থানে চালককে নামিয়ে পাশের ঝোপের ভেতর নিয়ে শ্বাসরোধ ও চাকু দিয়ে হত্যা করে। পরে লাশটি পাশের একটি ডোবায় ফেলে দেয়। এরপর অটোরিকশাটি চালু করতে না পেরে সেটি নিয়ে পালাতে পারেনি তারা। রাত আড়াইটার দিকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করার সময় টহল পুলিশ এগিয়ে গেলে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তাদের আটক করে। তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেওয়া তথ্যে চালকের লাশ ও অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও শ্বাসরোধ করে হত্যার চিহ্ন রয়েছে বলে জানান জানা গেছে।
পূবাইল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. একরামুল হক জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর নরসিংদীর পাঁচদোনা থেকে টঙ্গী যাওয়ার কথা বলে সুজনের অটোরিকশা ভাড়া নেয় জব্বর ও মিজান। পথে পূবাইলের হারিবাড়ির টেক এলাকার একটি নির্জন স্থানে চালককে নামিয়ে পাশের ঝোপের ভেতর নিয়ে শ্বাসরোধ ও চাকু দিয়ে হত্যা করে। পরে লাশটি পাশের একটি ডোবায় ফেলে দেয়। এরপর অটোরিকশাটি চালু করতে না পেরে সেটি নিয়ে পালাতে পারেনি তারা। রাত আড়াইটার দিকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করার সময় টহল পুলিশ এগিয়ে গেলে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তাদের আটক করে। তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেওয়া তথ্যে চালকের লাশ ও অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও শ্বাসরোধ করে হত্যার চিহ্ন রয়েছে বলে জানান জানা গেছে।