কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চিনাইল পাগলধাম আশ্রমে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ১৫দিন ব্যাপী পৌষ সংক্রান্তি মেলা।
মেলা সুত্র জানায়, পাগলধর্মের প্রবর্তক সিদ্ধ পুরুষ ক্যাশা পাগলার পৌষ সংক্রান্তি মেলা উপলক্ষে দেওয়াইর-চিনাইল এলাকাস্থ পাগলধামে ইতিমধ্যেই দেশ-বিদেশের লোকজন হাজির হতে শুরু করেছেন। আশ্রম কেন্দ্রর পাশে বিশাল এলাকা জুড়ে রং বে-রঙ্গের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। এখানে ঘর সংসারের সামগ্রী, গৃহস্থালী সামগ্রী, সাজসজ্জা, খেলনা, পুতুল,এমন কি বিভিন্ন খাবারের দোকান সাড়িবদ্ধ ভাবে সাজিয়ে বসেছেন। আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ এর পাগলধাম আশ্রমে ভাল নিয়তে কেউ কিছু চাইলে তার হাজত পূর্ণ হয় বলে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এখানে আসেন। এতে সকল ধর্মের লোকদের মাঝে আন্তরিকতা ও সম্প্রিতির বন্ধনে ভ্রাতৃত্ববোধের সৃষ্টি হয়। তিনি পাগল ধর্মের পৃথক বানী প্রচার করেন, এর মধ্যে নিরামিশ খাবার, পেয়াজ-রাসুন না খাওয়া, সেলাই বিহীন বস্ত্র পরিধান, মৃতদেহকে পূর্ব-পশ্চিমে সমাহিত করা ও বিধবা বিবাহে উতসাহিত করা সহ গুরুত্বপূর্ণ মতবাদ প্রচার করেন। ক্যাশা পাগলার বংশধরগণ এখনো জীবিত থাকল্ওে আদালতের রায়ে মেলা ও ধামের দায়িত্ব পেয়েছেন পাগল ভক্তগণ। সরকারী তত্বাবধানে আয়োজিত মেলাটি শান্তিপূর্নভাবে অনুষ্ঠানের দাবীতে পাগলভক্ত অলিচান সরকার প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছেন।
মেলা সুত্র জানায়, পাগলধর্মের প্রবর্তক সিদ্ধ পুরুষ ক্যাশা পাগলার পৌষ সংক্রান্তি মেলা উপলক্ষে দেওয়াইর-চিনাইল এলাকাস্থ পাগলধামে ইতিমধ্যেই দেশ-বিদেশের লোকজন হাজির হতে শুরু করেছেন। আশ্রম কেন্দ্রর পাশে বিশাল এলাকা জুড়ে রং বে-রঙ্গের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। এখানে ঘর সংসারের সামগ্রী, গৃহস্থালী সামগ্রী, সাজসজ্জা, খেলনা, পুতুল,এমন কি বিভিন্ন খাবারের দোকান সাড়িবদ্ধ ভাবে সাজিয়ে বসেছেন। আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ এর পাগলধাম আশ্রমে ভাল নিয়তে কেউ কিছু চাইলে তার হাজত পূর্ণ হয় বলে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এখানে আসেন। এতে সকল ধর্মের লোকদের মাঝে আন্তরিকতা ও সম্প্রিতির বন্ধনে ভ্রাতৃত্ববোধের সৃষ্টি হয়। তিনি পাগল ধর্মের পৃথক বানী প্রচার করেন, এর মধ্যে নিরামিশ খাবার, পেয়াজ-রাসুন না খাওয়া, সেলাই বিহীন বস্ত্র পরিধান, মৃতদেহকে পূর্ব-পশ্চিমে সমাহিত করা ও বিধবা বিবাহে উতসাহিত করা সহ গুরুত্বপূর্ণ মতবাদ প্রচার করেন। ক্যাশা পাগলার বংশধরগণ এখনো জীবিত থাকল্ওে আদালতের রায়ে মেলা ও ধামের দায়িত্ব পেয়েছেন পাগল ভক্তগণ। সরকারী তত্বাবধানে আয়োজিত মেলাটি শান্তিপূর্নভাবে অনুষ্ঠানের দাবীতে পাগলভক্ত অলিচান সরকার প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছেন।