স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর মরকুনস্থ মধ্যপাড়া এলাকায় সোমবার বিকেলে কানামাছি খেলতে গিয়ে মামার হাতে ভাগ্নে স্থানীয় সামসুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র হিমেশ দাস (৮) এর মুখে পলিথিনের মুখোশ পড়িয়ে দেয়ার পর ভাগ্নে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। বিষয়টি বুঝতে পেরে নিহতের মামা প্রীতম দাস (১৯) অনুতপ্ত হয়ে স্বেচ্ছায় টঙ্গী মডেল থানায় গিয়ে অফির্সাস ইনর্চাজের নিকট আত্মসমর্থন করে।
জানা যায়, মামা প্রীতম দাস তার ভাগ্নেকে তাদেও ভাড়া বাড়ি থেকে খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। পরে মামা প্রীতম দাস কানামাছি খেলার ছলে তাদের থাকার ঘরে পলিথিনের ব্যাগ দিয়ে মুখোশ বানিয়ে নিজের গলায় পেচিয়ে খেলতে থাকে। তা দেখে ভাগ্নে হিমেশ মামার অনুকরণ করে অপর একটি পলিথিনের ব্যাগ মুখোশ হিসেবে পড়ে মামার সাথে খেলায় যোগ দেয়। একপর্যায়ে হিমেশ দাস শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে প্রীতম তাকে নেড়ে চেড়ে দেখতে পায় ভাগ্নের দেহ নিথর হয়ে গেছে। ভাগ্নেকে পাশের একটি বাথরুমের পেছনে টিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে প্রীতম দাস নিজেই টঙ্গী থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এঘটনায় হিমেশ দাসের বাবা রতন দাস বাদী হয়ে টঙ্গী মডেল থানায় হত্যা মামলা রজু করেছে। রতন দাস তার ছেলে হিমেশ ও স্ত্রীকে নিয়ে টঙ্গীর মরকুন মধ্যপাড়াস্থ সুরেশ দাসের বাড়িতে ভাড়া থাকে তাদের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার তজুমদ্দিন থানার চাঁদপুর গ্রামে।
টঙ্গীতে কানামাছি খেলতে গিয়ে ভাগ্নে নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর মরকুনস্থ মধ্যপাড়া এলাকায় সোমবার বিকেলে কানামাছি খেলতে গিয়ে মামার হাতে ভাগ্নে স্থানীয় সামসুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র হিমেশ দাস (৮) এর মুখে পলিথিনের মুখোশ পড়িয়ে দেয়ার পর ভাগ্নে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। বিষয়টি বুঝতে পেরে নিহতের মামা প্রীতম দাস (১৯) অনুতপ্ত হয়ে স্বেচ্ছায় টঙ্গী মডেল থানায় গিয়ে অফির্সাস ইনর্চাজের নিকট আত্মসমর্থন করে।
জানা যায়, মামা প্রীতম দাস তার ভাগ্নেকে তাদেও ভাড়া বাড়ি থেকে খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। পরে মামা প্রীতম দাস কানামাছি খেলার ছলে তাদের থাকার ঘরে পলিথিনের ব্যাগ দিয়ে মুখোশ বানিয়ে নিজের গলায় পেচিয়ে খেলতে থাকে। তা দেখে ভাগ্নে হিমেশ মামার অনুকরণ করে অপর একটি পলিথিনের ব্যাগ মুখোশ হিসেবে পড়ে মামার সাথে খেলায় যোগ দেয়। একপর্যায়ে হিমেশ দাস শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে প্রীতম তাকে নেড়ে চেড়ে দেখতে পায় ভাগ্নের দেহ নিথর হয়ে গেছে। ভাগ্নেকে পাশের একটি বাথরুমের পেছনে টিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে প্রীতম দাস নিজেই টঙ্গী থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এঘটনায় হিমেশ দাসের বাবা রতন দাস বাদী হয়ে টঙ্গী মডেল থানায় হত্যা মামলা রজু করেছে। রতন দাস তার ছেলে হিমেশ ও স্ত্রীকে নিয়ে টঙ্গীর মরকুন মধ্যপাড়াস্থ সুরেশ দাসের বাড়িতে ভাড়া থাকে তাদের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার তজুমদ্দিন থানার চাঁদপুর গ্রামে।
জানা যায়, মামা প্রীতম দাস তার ভাগ্নেকে তাদেও ভাড়া বাড়ি থেকে খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। পরে মামা প্রীতম দাস কানামাছি খেলার ছলে তাদের থাকার ঘরে পলিথিনের ব্যাগ দিয়ে মুখোশ বানিয়ে নিজের গলায় পেচিয়ে খেলতে থাকে। তা দেখে ভাগ্নে হিমেশ মামার অনুকরণ করে অপর একটি পলিথিনের ব্যাগ মুখোশ হিসেবে পড়ে মামার সাথে খেলায় যোগ দেয়। একপর্যায়ে হিমেশ দাস শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে প্রীতম তাকে নেড়ে চেড়ে দেখতে পায় ভাগ্নের দেহ নিথর হয়ে গেছে। ভাগ্নেকে পাশের একটি বাথরুমের পেছনে টিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে প্রীতম দাস নিজেই টঙ্গী থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এঘটনায় হিমেশ দাসের বাবা রতন দাস বাদী হয়ে টঙ্গী মডেল থানায় হত্যা মামলা রজু করেছে। রতন দাস তার ছেলে হিমেশ ও স্ত্রীকে নিয়ে টঙ্গীর মরকুন মধ্যপাড়াস্থ সুরেশ দাসের বাড়িতে ভাড়া থাকে তাদের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার তজুমদ্দিন থানার চাঁদপুর গ্রামে।
টঙ্গীতে কানামাছি খেলতে গিয়ে ভাগ্নে নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর মরকুনস্থ মধ্যপাড়া এলাকায় সোমবার বিকেলে কানামাছি খেলতে গিয়ে মামার হাতে ভাগ্নে স্থানীয় সামসুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র হিমেশ দাস (৮) এর মুখে পলিথিনের মুখোশ পড়িয়ে দেয়ার পর ভাগ্নে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। বিষয়টি বুঝতে পেরে নিহতের মামা প্রীতম দাস (১৯) অনুতপ্ত হয়ে স্বেচ্ছায় টঙ্গী মডেল থানায় গিয়ে অফির্সাস ইনর্চাজের নিকট আত্মসমর্থন করে।
জানা যায়, মামা প্রীতম দাস তার ভাগ্নেকে তাদেও ভাড়া বাড়ি থেকে খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। পরে মামা প্রীতম দাস কানামাছি খেলার ছলে তাদের থাকার ঘরে পলিথিনের ব্যাগ দিয়ে মুখোশ বানিয়ে নিজের গলায় পেচিয়ে খেলতে থাকে। তা দেখে ভাগ্নে হিমেশ মামার অনুকরণ করে অপর একটি পলিথিনের ব্যাগ মুখোশ হিসেবে পড়ে মামার সাথে খেলায় যোগ দেয়। একপর্যায়ে হিমেশ দাস শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে প্রীতম তাকে নেড়ে চেড়ে দেখতে পায় ভাগ্নের দেহ নিথর হয়ে গেছে। ভাগ্নেকে পাশের একটি বাথরুমের পেছনে টিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে প্রীতম দাস নিজেই টঙ্গী থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এঘটনায় হিমেশ দাসের বাবা রতন দাস বাদী হয়ে টঙ্গী মডেল থানায় হত্যা মামলা রজু করেছে। রতন দাস তার ছেলে হিমেশ ও স্ত্রীকে নিয়ে টঙ্গীর মরকুন মধ্যপাড়াস্থ সুরেশ দাসের বাড়িতে ভাড়া থাকে তাদের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার তজুমদ্দিন থানার চাঁদপুর গ্রামে।