শিরোনাম

সাংবাদিকতার পরিচয়ে চৌরাস্তায় একটি চক্র নানা অপরাধে সক্রিয় : নেতৃত্বে শামীম ও হালিম ক্লিনিকের গেইটে তালা লাগিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজ বৃক্ষরোপন, নামাজের ঘর ও কমনরুম উদ্বোধন গাজীপুরে একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড উন্মোচিত হয়নি কালীগঞ্জে সাবেক এমপি পুত্র হত্যা রহস্য গাজীপুরে পুত্র হত্যার পর বাবার আত্মহত্যা তাজউদ্দীন পুত্র সোহেল তাজের মনের শক্তি অনেক

টঙ্গীতে বিধবা বৃদ্ধ মহিলার বাড়ি ভাংচুর লুটপাট দখলের চেষ্টা, গ্রেফতার-১

স্টাফ রিপোর্টার, ্টঙ্গী : টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকায় বয়োবৃদ্ধ বিধবা এক মহিলার বাড়ি ভাংচুরসহ বাড়িটি জবর দখলের চেষ্টা করেছে স্থানীয় একদল সন্ত্রাসী। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত সন্ত্রাসী মোঃ নবী হোসেনকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।
অভিযোগকারী বিউটি বেগম জানান, আমার বড় বোন ইরন বেগম, স্বামী মোঃ তৈয়ব আলী এবং তার দুই ছেলে নবী হোসেন ও মাহবুব হোসেন, তৈয়ব আলীর মেয়ের জামাই আশরাফুল ইসলাম মিলে আমার মা জয়নব বেগমের নামে থাকা জায়গা-জমিসহ বাড়ির আসবাবপত্র তাদের নামে লিখে দিতে বেশ কিছুদিন যাবৎ বিভিন্ন প্রকার পায়তারাসহ গত ১৫ জানুয়ারী প্রকাশ্য দিন দুপুরে বহিরাগত ১০/১২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে আমার মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরের আসবাবপত্র টিভি, ফ্রিজ, গ্রীল, দরজা, দোকানের গ্লাস, সাটার ভাংচুর ও গরুর গের পুড়িয়ে ফেলে এবং আমাকেসহ আমার বৃদ্ধ মাকে বেদরক মারধর করে। বিষয়টি মিমাংশা করতে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার বৈঠক হয়। কিন্তু স্থানীয়রা তাতে ব্যর্থ হয়। এ অবস্থায় গত ১৯ জানুয়ারী সকাল ১০ টায় আমি ও আমার মা বাসা থেকে বের হয়ে বাইওে গেলে উপরোক্ত ব্যক্তিরা অজ্ঞাত নামা স্থানীয় আরো ১০/১২সন্ত্রাসী অস্ত্র-সস্ত্র লাঠি-সোটা নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে এবং বিদ্যুৎ এর মিটার ভাংচুরসহ আসবাবপত্র ভাংচুর করে। খবর পেয়ে আমরা বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি জিগ্গেস করলে সন্ত্রাসীরা আমাকে ও আমার মাকে মারধর করতে থাকে। পওে আমাদেও আর্তচিৎকাওে আশ-পাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা আমাদের হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়। পুনরায় ২০ জানুয়ারী রাতে সন্ত্রাসীরা আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করে বাড়ি-ঘর ভাংচুর, ৩ ভরি স্বর্ণাংলকারসহ নগদ ৩০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ খবর পেয়ে নবী হোসেন নামে একজনকে গ্রেফতার করে গাজীপুর আদালতে প্রেরণ করেছে। এঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে। টঙ্গী মডেল থানার অফির্সাস ইনচার্জ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি তাদের নিজেদের মধ্যে ঘটেছে। তারপরও বিষয়টি আমি জানতে পেরে নবী হোসেন নামে একজনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠিয়েছি।
টঙ্গীতে বিধবা বৃদ্ধ মহিলার বাড়ি ভাংচুর লুটপাট দখলের চেষ্টা, গ্রেফতার-১
স্টাফ রিপোর্টার, ্টঙ্গী : টঙ্গীর দত্তপাড়া এলাকায় বয়োবৃদ্ধ বিধবা এক মহিলার বাড়ি ভাংচুরসহ বাড়িটি জবর দখলের চেষ্টা করেছে স্থানীয় একদল সন্ত্রাসী। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ ঘটনার সাথে জড়িত সন্ত্রাসী মোঃ নবী হোসেনকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।
অভিযোগকারী বিউটি বেগম জানান, আমার বড় বোন ইরন বেগম, স্বামী মোঃ তৈয়ব আলী এবং তার দুই ছেলে নবী হোসেন ও মাহবুব হোসেন, তৈয়ব আলীর মেয়ের জামাই আশরাফুল ইসলাম মিলে আমার মা জয়নব বেগমের নামে থাকা জায়গা-জমিসহ বাড়ির আসবাবপত্র তাদের নামে লিখে দিতে বেশ কিছুদিন যাবৎ বিভিন্ন প্রকার পায়তারাসহ গত ১৫ জানুয়ারী প্রকাশ্য দিন দুপুরে বহিরাগত ১০/১২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে আমার মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘরের আসবাবপত্র টিভি, ফ্রিজ, গ্রীল, দরজা, দোকানের গ্লাস, সাটার ভাংচুর ও গরুর গের পুড়িয়ে ফেলে এবং আমাকেসহ আমার বৃদ্ধ মাকে বেদরক মারধর করে। বিষয়টি মিমাংশা করতে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার বৈঠক হয়। কিন্তু স্থানীয়রা তাতে ব্যর্থ হয়। এ অবস্থায় গত ১৯ জানুয়ারী সকাল ১০ টায় আমি ও আমার মা বাসা থেকে বের হয়ে বাইওে গেলে উপরোক্ত ব্যক্তিরা অজ্ঞাত নামা স্থানীয় আরো ১০/১২সন্ত্রাসী অস্ত্র-সস্ত্র লাঠি-সোটা নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে এবং বিদ্যুৎ এর মিটার ভাংচুরসহ আসবাবপত্র ভাংচুর করে। খবর পেয়ে আমরা বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি জিগ্গেস করলে সন্ত্রাসীরা আমাকে ও আমার মাকে মারধর করতে থাকে। পওে আমাদেও আর্তচিৎকাওে আশ-পাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা আমাদের হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়। পুনরায় ২০ জানুয়ারী রাতে সন্ত্রাসীরা আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করে বাড়ি-ঘর ভাংচুর, ৩ ভরি স্বর্ণাংলকারসহ নগদ ৩০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। খবর পেয়ে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ খবর পেয়ে নবী হোসেন নামে একজনকে গ্রেফতার করে গাজীপুর আদালতে প্রেরণ করেছে। এঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে। টঙ্গী মডেল থানার অফির্সাস ইনচার্জ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি তাদের নিজেদের মধ্যে ঘটেছে। তারপরও বিষয়টি আমি জানতে পেরে নবী হোসেন নামে একজনকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠিয়েছি।