গাজীপুরে এসএসসি ফরম পূরণে আদায়কৃত অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেয়নি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

স্টাফ রিপোর্টার : হাইকোর্টের আদেশ ও শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তির পরও গাজীপুরে এসএসসি ফরম পূরণের আদায়কৃত অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেয়নি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অতিরিক্ত টাকা ফেরতের শেষ দিন ছিল ২০ জানুয়ারি।
২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত ৩/৪ গুণ অর্থ আদায় করে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে গাজীপুর সদর উপজেলার ডগরী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ৬ হাজার ৫০০ টাকা, পিরুজালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ৫ হাজার টাকা, পিরুজালী উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, ভবানীপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ২০০ টাকা, বাঘেরবাজার উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ১০০ টাকা, মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, ভাওয়াল মির্জাপুর হাজী জমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, বিডিপি উচ্চ বিদ্যালয় ৫ হাজার টাকা, নীলেরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ৩ হাজার ১০০ টাকা, ধীরাশ্রম জিকে আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়  ৩ হাজার ৬০০ টাকা, ছোট দেওড়া অগ্রণী উচ্চ বিদ্যালয় ৩ হাজার ৫০০ টাকা করে আদায় করেছে।
জানা গেছে, শিক্ষা বোর্ড  নির্ধারিত পরীক্ষার ফি মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ১ হাজার ৩০০ টাকা ও বিজ্ঞান শাখায় ১ হাজার ৪০০ টাকা। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কোচিং ফি, সেসন চার্জ, বিদ্যালয় উন্নয়ন, মিলাদ, কল্যাণ ইত্যাদি বাবদ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করেছে।
অতিরিক্ত অর্থ ফেরত চেয়ে টাকা ফেরত পাননি অভিভাকরা। এমনকি বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উল্টো ভয়ভীতি প্রদর্শণ করা হচ্ছে। ভাওয়াল মির্জাপুর হাজী জমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক মো. জয়নাল আবেদীন জানান, অতিরিক্ত টাকা ফেরত চেয়ে আবেদন করার পর তাকে নানাভাবে হয়রানি ও মানসিক চাপে রাখা হয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে আবেদনের কপি দিয়েও কোন প্রতিকার পায়নি।
গাজীপুরে এসএসসি ফরম পূরণে আদায়কৃত অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেয়নি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
স্টাফ রিপোর্টার : হাইকোর্টের আদেশ ও শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তির পরও গাজীপুরে এসএসসি ফরম পূরণের আদায়কৃত অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেয়নি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অতিরিক্ত টাকা ফেরতের শেষ দিন ছিল ২০ জানুয়ারি।
২০১৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত ৩/৪ গুণ অর্থ আদায় করে জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে গাজীপুর সদর উপজেলার ডগরী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ৬ হাজার ৫০০ টাকা, পিরুজালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ৫ হাজার টাকা, পিরুজালী উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, ভবানীপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ২০০ টাকা, বাঘেরবাজার উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ১০০ টাকা, মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, ভাওয়াল মির্জাপুর হাজী জমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ৪ হাজার ৫০০ টাকা, বিডিপি উচ্চ বিদ্যালয় ৫ হাজার টাকা, নীলেরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ৩ হাজার ১০০ টাকা, ধীরাশ্রম জিকে আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়  ৩ হাজার ৬০০ টাকা, ছোট দেওড়া অগ্রণী উচ্চ বিদ্যালয় ৩ হাজার ৫০০ টাকা করে আদায় করেছে।
জানা গেছে, শিক্ষা বোর্ড  নির্ধারিত পরীক্ষার ফি মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ১ হাজার ৩০০ টাকা ও বিজ্ঞান শাখায় ১ হাজার ৪০০ টাকা। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কোচিং ফি, সেসন চার্জ, বিদ্যালয় উন্নয়ন, মিলাদ, কল্যাণ ইত্যাদি বাবদ অতিরিক্ত অর্থ আদায় করেছে।
অতিরিক্ত অর্থ ফেরত চেয়ে টাকা ফেরত পাননি অভিভাকরা। এমনকি বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উল্টো ভয়ভীতি প্রদর্শণ করা হচ্ছে। ভাওয়াল মির্জাপুর হাজী জমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক মো. জয়নাল আবেদীন জানান, অতিরিক্ত টাকা ফেরত চেয়ে আবেদন করার পর তাকে নানাভাবে হয়রানি ও মানসিক চাপে রাখা হয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে আবেদনের কপি দিয়েও কোন প্রতিকার পায়নি।