স্টাফ রিপোর্টার, কালিয়াকৈর : গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর পুর্বপাড়া এলাকায় অ ওই এলাকার জাকিরের বাড়ী থেকে মোস্তফা কামাল(৮) অর্ধগলিত লাশ সোমবার রাত ১টার দিকে উদ্ধার করেছে র্যাব-১ ও মৌচাক ফাড়ি পুলিশ। ওই ঘটনায় রাতেই ৪জনকে আটক করে র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। নিহত মোস্তফা কামাল উপজেলার সফিপুর পুর্বপাড়া এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গত বুধবার ১৪ জানুয়ারী সকালে মোস্তফা কামাল পাশে তার নানীর (মতিন ভুইয়া) বাড়ি যাবার পথে তার আপন চাচাত ভাই রুবেল তাকে বেড়ানোর কথা বলে নিয়ে যায়। তারপর থেকে তার আর কোন খোজ নেই। ছেলেকে না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে তাকে খুজে না পেয়ে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করেন জয়নাল আবেদীন। পরে ফোনে তার ছেলেকে অপহরন করা হয়েছে বলে অপহরনকারীরা জয়নাল আবেদীনের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। মুক্তিপনের টাকা না পেয়ে রুবেল হোসেন মোস্তফা কামালকে খুন করে লাশ বস্তায় ভরে সফিপুর পুর্বপাড়া জাকির হোসেনের বাড়ীর ঘরের সিলিংয়ের উপর রেখে দেয়। র্যাব-১ উওরা কার্যালয়ে যোগাযোগ করে। র্যাব-১ এর কর্মকর্তারা মোবাইলের সুত্র ধরে রুবেলকে সনাক্ত করে। পরে রুবেলের স্বীকারুক্তি অনুযায়ী সোমবার রাতে র্যাব কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার কাজী মোঃ শোয়াইব তার টিম নিয়ে সফিপুর পুর্বপাড়া রুবেলের ভাড়া বাড়ী জাকিরের বাড়ীতে অভিযান চালায়। এ সময় জাকিরের ঘরের সিলিংয়ের উপর বস্তায় ভরা হতভাগ্য মোস্তফা কামাল এর অর্ধগলিত লাশ রাত ১টার সময় উদ্ধার করে। এ সময় মৌচাক পুলিশ ফাড়ি ইনচার্জ এস আইসাইফুল ইসলাম ও র্যাবের টিম সফিপুর পুর্বপাড়া এলাকার ইসমাইলের ছেলে রুবেল(২৪), জাহাঙ্গীর আলম(৪০), বেবী আক্তার(৩৫)ও মুনসুর আলীকে আটক করে। পরে লাশ গাজীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়। আটককৃতদের র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
কালিয়াকৈর থানার ওসি ওমর ফারুক বলেন, এ ঘটনায় নিহতের বাবা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে থানায় মামলার দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মামলার পর দোষীদের ব্যপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
র্যাব-১ এর কর্মকর্তা র্যাব কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার কাজী মোঃ শোয়াইব বলেন, নিহত মোস্তফা কামালকে অপহরনের পর মুক্তিপন দাবী করে না পেয়ে তাকে খুন করে। এ ঘটনায় ৪জনকে আটক করা হলেও তারা জড়িত না থাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, গত বুধবার ১৪ জানুয়ারী সকালে মোস্তফা কামাল পাশে তার নানীর (মতিন ভুইয়া) বাড়ি যাবার পথে তার আপন চাচাত ভাই রুবেল তাকে বেড়ানোর কথা বলে নিয়ে যায়। তারপর থেকে তার আর কোন খোজ নেই। ছেলেকে না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে তাকে খুজে না পেয়ে কালিয়াকৈর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করেন জয়নাল আবেদীন। পরে ফোনে তার ছেলেকে অপহরন করা হয়েছে বলে অপহরনকারীরা জয়নাল আবেদীনের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। মুক্তিপনের টাকা না পেয়ে রুবেল হোসেন মোস্তফা কামালকে খুন করে লাশ বস্তায় ভরে সফিপুর পুর্বপাড়া জাকির হোসেনের বাড়ীর ঘরের সিলিংয়ের উপর রেখে দেয়। র্যাব-১ উওরা কার্যালয়ে যোগাযোগ করে। র্যাব-১ এর কর্মকর্তারা মোবাইলের সুত্র ধরে রুবেলকে সনাক্ত করে। পরে রুবেলের স্বীকারুক্তি অনুযায়ী সোমবার রাতে র্যাব কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার কাজী মোঃ শোয়াইব তার টিম নিয়ে সফিপুর পুর্বপাড়া রুবেলের ভাড়া বাড়ী জাকিরের বাড়ীতে অভিযান চালায়। এ সময় জাকিরের ঘরের সিলিংয়ের উপর বস্তায় ভরা হতভাগ্য মোস্তফা কামাল এর অর্ধগলিত লাশ রাত ১টার সময় উদ্ধার করে। এ সময় মৌচাক পুলিশ ফাড়ি ইনচার্জ এস আইসাইফুল ইসলাম ও র্যাবের টিম সফিপুর পুর্বপাড়া এলাকার ইসমাইলের ছেলে রুবেল(২৪), জাহাঙ্গীর আলম(৪০), বেবী আক্তার(৩৫)ও মুনসুর আলীকে আটক করে। পরে লাশ গাজীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়। আটককৃতদের র্যাব কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
কালিয়াকৈর থানার ওসি ওমর ফারুক বলেন, এ ঘটনায় নিহতের বাবা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে থানায় মামলার দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। মামলার পর দোষীদের ব্যপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
র্যাব-১ এর কর্মকর্তা র্যাব কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার কাজী মোঃ শোয়াইব বলেন, নিহত মোস্তফা কামালকে অপহরনের পর মুক্তিপন দাবী করে না পেয়ে তাকে খুন করে। এ ঘটনায় ৪জনকে আটক করা হলেও তারা জড়িত না থাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।