বড় ভাইকে হত্যার হুমকি ঘটনায় থানায় মামলা, অতপর গ্রেফতার
স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী : টঙ্গীর পাগাড় পাঠান পাড়া এলাকায় ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে না পেয়ে থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কুদ্দুস পাঠানকে মারধর করাসহ হত্যার হুমকি দেয়ার ঘটনায় তারই ছোট ভাই আঃ রহিম পাঠান। এঘটনায় বড় ভাই থানায় মামলা করার পর মামলা হলে টঙ্গী মডেল থানা পুলিশ মাদকসেবী এবং পাগাড় মোহাম্মদ আলী পাঠান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা সভাপতি আঃ রহিম পাঠানকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করে। আঃ রহিম পাঠান জেল খানায় বসে কৌশল অবলম্বন করে তার স্ত্রী আফরোজা পাঠান ও স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজিম উদ্দিনের মাধ্যমে উক্ত স্কুলের ২৬৫ জন এসএসসি পরিক্ষার্থীর এ্যাডমিট কার্ড ও রেজিষ্টেশন কার্ড জিম্মি করে আঃ রহিম পাঠানকে জামিনে আনার চেষ্টা করছে। এঘটনায় নীরিহ ছাত্র/ছাত্রী তাদের অভিভাবকরা ক্ষীপ্ত হয়ে স্কুল ভাংচুরসহ আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে এ্যাডমিট কার্ড ও রেজিষ্টেশন কার্ড দেয়ার আহবান করেন। এঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারী বিকেলে থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কুদ্দুস পাঠান তার বড় ভাই মৃত মান্নান পাঠানের নির্মাণাধীন অবকাঠামোর তদারকি করছিলেন। এ সময় ছোট ভাই মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ী ও সেবনকারী এবং পাগাড় মোহাম্মদ আলী পাঠান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা সভাপতি আঃ রহিম পাঠান মাদক সেবন করে তার সহযোগী আনোয়ার, নাঈমসহ ১০/১২ জন রাম দা, হাতুরি, চাকু ও লাঠিসোটা নিয়ে তার উপর হামলা চালায় এবং নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে নির্মাণ সামগ্রী লুটপাট করে নিয়ে যায়। এসময় হামলাকারীরা তাকে বেধরক মারধর করে রক্তাক্ত করে। এ ঘটনায় কুদ্দুস পাঠান বাদী হয়ে গত ২১ জানুয়ারী টঙ্গী থানায় একটি মামলা দায়ের করলে গত বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৩ টায় আঃ রহিম পাঠানকে গ্রেফতার করে গাজীপুর আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে। জেলে বসে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে পুনরায় কুদ্দুছ পাঠানকে প্রাণনাশের হুমকি দিলে কুদ্দুছ পাঠান বাদী হয়ে পুনরায় থানায় সাধারণ ডায়রী নং-১১০৭ ভুক্ত করে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ২৬৫ জন ছাত্র/ছাত্রীর এসএসসি পরিক্ষার্থীর এ্যাডমিট কার্ড ও রেজিষ্টেশন কার্ড জিম্মি করে জামিনে আসার চেষ্টা করছে।
এব্যাপারে কুদ্দুছ পাঠানের সাথে যোগাযোগ তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন পারিবারিক বিরোধের ঘটনাটি নিয়ে একটি প্রতিষ্টিত স্কুলের সম্ভবনাময় ছাত্র/ছাত্রীদের ভবিষ্যত নিয়ে খেলা করা উচিৎ নয়। আমি এর বিরোধীতা করছি এবং নিন্দা জানাচ্ছি।
বিষয়টি জানতে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজিম উদ্দিনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিক পলিচয় জানার সাথে সাথে মোবাইল নম্বরটি রং নম্বর বলে রেখে দেন।
এব্যাপারে টঙ্গী মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মোঃ হাসানুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম, ছাত্র/ছাত্রীদেও বুঝিয়েছি। ঘটনাটি দুঃখজনক তবে আমরা রহিম পাঠান ও তার স্ত্রীসহ স্কুলের প্রধান শিক্ষককে চাপে রেখেছি যাতে ছাত্র/ছাত্রীরা ক্ষতিগ্রস্থ না হয়।
জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারী বিকেলে থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কুদ্দুস পাঠান তার বড় ভাই মৃত মান্নান পাঠানের নির্মাণাধীন অবকাঠামোর তদারকি করছিলেন। এ সময় ছোট ভাই মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ী ও সেবনকারী এবং পাগাড় মোহাম্মদ আলী পাঠান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা সভাপতি আঃ রহিম পাঠান মাদক সেবন করে তার সহযোগী আনোয়ার, নাঈমসহ ১০/১২ জন রাম দা, হাতুরি, চাকু ও লাঠিসোটা নিয়ে তার উপর হামলা চালায় এবং নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে নির্মাণ সামগ্রী লুটপাট করে নিয়ে যায়। এসময় হামলাকারীরা তাকে বেধরক মারধর করে রক্তাক্ত করে। এ ঘটনায় কুদ্দুস পাঠান বাদী হয়ে গত ২১ জানুয়ারী টঙ্গী থানায় একটি মামলা দায়ের করলে গত বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৩ টায় আঃ রহিম পাঠানকে গ্রেফতার করে গাজীপুর আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে। জেলে বসে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে পুনরায় কুদ্দুছ পাঠানকে প্রাণনাশের হুমকি দিলে কুদ্দুছ পাঠান বাদী হয়ে পুনরায় থানায় সাধারণ ডায়রী নং-১১০৭ ভুক্ত করে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ২৬৫ জন ছাত্র/ছাত্রীর এসএসসি পরিক্ষার্থীর এ্যাডমিট কার্ড ও রেজিষ্টেশন কার্ড জিম্মি করে জামিনে আসার চেষ্টা করছে।
এব্যাপারে কুদ্দুছ পাঠানের সাথে যোগাযোগ তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন পারিবারিক বিরোধের ঘটনাটি নিয়ে একটি প্রতিষ্টিত স্কুলের সম্ভবনাময় ছাত্র/ছাত্রীদের ভবিষ্যত নিয়ে খেলা করা উচিৎ নয়। আমি এর বিরোধীতা করছি এবং নিন্দা জানাচ্ছি।
বিষয়টি জানতে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজিম উদ্দিনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিক পলিচয় জানার সাথে সাথে মোবাইল নম্বরটি রং নম্বর বলে রেখে দেন।
এব্যাপারে টঙ্গী মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মোঃ হাসানুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম, ছাত্র/ছাত্রীদেও বুঝিয়েছি। ঘটনাটি দুঃখজনক তবে আমরা রহিম পাঠান ও তার স্ত্রীসহ স্কুলের প্রধান শিক্ষককে চাপে রেখেছি যাতে ছাত্র/ছাত্রীরা ক্ষতিগ্রস্থ না হয়।