শিরোনাম

সাংবাদিকতার পরিচয়ে চৌরাস্তায় একটি চক্র নানা অপরাধে সক্রিয় : নেতৃত্বে শামীম ও হালিম ক্লিনিকের গেইটে তালা লাগিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজ বৃক্ষরোপন, নামাজের ঘর ও কমনরুম উদ্বোধন গাজীপুরে একজনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড উন্মোচিত হয়নি কালীগঞ্জে সাবেক এমপি পুত্র হত্যা রহস্য গাজীপুরে পুত্র হত্যার পর বাবার আত্মহত্যা তাজউদ্দীন পুত্র সোহেল তাজের মনের শক্তি অনেক

কলাম

গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ৩০ জানুয়ারি ॥ চাই মুক্ত চিন্তার সাংবাদিক

॥ এম.এ. ফরিদ ॥
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা। সাংবাদিকগণ জাতির বিবেক। সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী রিপোর্টের মাধ্যমে দেশের অনেক অজানা কাহিনী বেরিয়ে আসে। আমাদের পেশাগত কর্মের মাধ্যমে আমরা দেশ ও জাতির সেবা করে থাকি। দূর্নীতির মুলোৎপাটনে সাংবাদিকদের লেখনি সমাজকে সহায়তা করে। মাদকমুক্ত সমাজ, সামাজিক অবক্ষয় রোধ, সামাজিক অসংগতি ও দেশের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রেখে থাকে সাংবাদিক সমাজ। সাহসী ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের অভিপ্রায়ে এবং সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষে ২০০২ সালের ৩০ জানুয়ারি গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের জন্ম হয়। ওই সময়ে আমি ও ৪/৫ জন মুক্ত চিন্তা ও মুক্ত মনের মানুষ নিয়ে আমি এই সংগঠনের গোড়া পত্তন করি। ভাঙ্গা চেয়ার ও ঘুনে ধরা দুটি টেবিল নিয়ে আমাদের পথ চলা আমরা শুরু করি। সেই থেকে আর আমাদের পিছিয়ে পড়তে হয়নি। পিছনের দিকে কেউ টেনে ধরতে পারেনি। আমরা আমাদের ক্ষুদ্র স্বার্থগুলো ত্যাগ করে আমাদের প্রাণের সংগঠনকে একটি মজবুত ভীতের ওপর দাড় করাতে সক্ষম হয়েছি। এখন আমাদের রয়েছে নিজস্ব জমি ও শক্তিশালী ফান্ড। ডিজিটাল রিপোর্টার্স ক্লাব প্রতিষ্ঠা করার জন্য এ সংগঠনের সকল সদস্য অক্লান্তভাবে পরিশ্রম করেছেন। তাদের পরিশ্রমের ফসল আজকের ডিজিটাল রিপোর্টার্স ক্লাব। আমরা প্রতিবছর আনন্দঘন পরিবেশে আমাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করে থাকি। আগামী ৩০ জানুয়ারি আমাদের ক্লাবের ১৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। আমরা ১৪ বছরে পদার্পণ করতে যাচ্ছি। শহরের পৌর বঙ্গতাজ অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা আমাদের সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিবছর গুনীজনদের সংবর্ধনা দিয়ে থাকি। এবারও এর কোন ব্যাতয় ঘটবে না। আমাদের এই আনন্দের সঙ্গে গাজীপুরের সর্বস্তরের মানুষ অংশ গ্রহণ করে থাকেন। তারা আমাদের এই মহতি উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং আর্থিক ও সার্বিকভাবে সহযোগীতাও করে থাকেন। এ জন্য আমরা গাজীপুরবাসীর নিকট কৃতজ্ঞ। আমাদের সংগঠনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন উপলক্ষে আমরা আকর্ষণীয় চাররঙ্গা একটি স্মরণিকা প্রকাশ করে থাকি। এই স্মরণিকায় দেশের প্রখ্যাত লেখকদের লেখা প্রকাশিত হয়ে থাকে। দীর্ঘ ১৩ বছরের পরিক্রমায় আমরা আজ এ অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছি। এ অবস্থানে পৌঁছাতে এ ক্লাবের সকল সদস্যেদের সহযোগীতা রয়েছে। আজকে আমরা আমাদের এই সংগঠনকে নিয়ে গর্ববোধ করি। সবাই আমাদের ভালোবাসে। আমাদের একতাকে সবাই শ্রদ্ধা করে। আমরা একই পরিবারের সদস্য হয়ে এখানে কাজ করছি। আমাদের চিন্তা-ধারা একই বৃত্তে গাঁথা। কেউ ছোট নয়, আবার কেউ বড় নয়। আমরা সবাই সমান। আমরা সবাই সবার ভাই। আসলে মুক্ত চিন্তা কিংবা মনের মানুষ না হলে সংগঠন করা যায় না। সংগঠনকে মজবুত ভীতে স্থাপন করতে হলে আমাদের এক মন, এক চিন্তা, এক দর্শনে বিশ্বাসী হতে হবে। কোন অহমিকা থাকলে সংগঠন স্থায়ী রূপ লাভ করে না। তাই আমি মুক্ত চিন্তার ও মুক্ত মনের সাংবাদিক চাই। যারা সমাজের জন্য, দেশের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কাজ করবে। যার দ্বারা দেশের কোন ক্ষতি হবে না। আমি চাই মুক্ত চিন্তার এমন মানুষ যিনি সংবাদপত্র শিল্পে নিজেকে উৎস্বর্গ করে দিবেন। গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাব যেন সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় আরো এগিয়ে যায় সেই দোয়া চাই গাজীপুরবাসীর নিকট।
॥ এম.এ. ফরিদ ॥
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা। সাংবাদিকগণ জাতির বিবেক। সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী রিপোর্টের মাধ্যমে দেশের অনেক অজানা কাহিনী বেরিয়ে আসে। আমাদের পেশাগত কর্মের মাধ্যমে আমরা দেশ ও জাতির সেবা করে থাকি। দূর্নীতির মুলোৎপাটনে সাংবাদিকদের লেখনি সমাজকে সহায়তা করে। মাদকমুক্ত সমাজ, সামাজিক অবক্ষয় রোধ, সামাজিক অসংগতি ও দেশের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রেখে থাকে সাংবাদিক সমাজ। সাহসী ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের অভিপ্রায়ে এবং সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষে ২০০২ সালের ৩০ জানুয়ারি গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের জন্ম হয়। ওই সময়ে আমি ও ৪/৫ জন মুক্ত চিন্তা ও মুক্ত মনের মানুষ নিয়ে আমি এই সংগঠনের গোড়া পত্তন করি। ভাঙ্গা চেয়ার ও ঘুনে ধরা দুটি টেবিল নিয়ে আমাদের পথ চলা আমরা শুরু করি। সেই থেকে আর আমাদের পিছিয়ে পড়তে হয়নি। পিছনের দিকে কেউ টেনে ধরতে পারেনি। আমরা আমাদের ক্ষুদ্র স্বার্থগুলো ত্যাগ করে আমাদের প্রাণের সংগঠনকে একটি মজবুত ভীতের ওপর দাড় করাতে সক্ষম হয়েছি। এখন আমাদের রয়েছে নিজস্ব জমি ও শক্তিশালী ফান্ড। ডিজিটাল রিপোর্টার্স ক্লাব প্রতিষ্ঠা করার জন্য এ সংগঠনের সকল সদস্য অক্লান্তভাবে পরিশ্রম করেছেন। তাদের পরিশ্রমের ফসল আজকের ডিজিটাল রিপোর্টার্স ক্লাব। আমরা প্রতিবছর আনন্দঘন পরিবেশে আমাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করে থাকি। আগামী ৩০ জানুয়ারি আমাদের ক্লাবের ১৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। আমরা ১৪ বছরে পদার্পণ করতে যাচ্ছি। শহরের পৌর বঙ্গতাজ অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা আমাদের সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিবছর গুনীজনদের সংবর্ধনা দিয়ে থাকি। এবারও এর কোন ব্যাতয় ঘটবে না। আমাদের এই আনন্দের সঙ্গে গাজীপুরের সর্বস্তরের মানুষ অংশ গ্রহণ করে থাকেন। তারা আমাদের এই মহতি উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং আর্থিক ও সার্বিকভাবে সহযোগীতাও করে থাকেন। এ জন্য আমরা গাজীপুরবাসীর নিকট কৃতজ্ঞ। আমাদের সংগঠনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন উপলক্ষে আমরা আকর্ষণীয় চাররঙ্গা একটি স্মরণিকা প্রকাশ করে থাকি। এই স্মরণিকায় দেশের প্রখ্যাত লেখকদের লেখা প্রকাশিত হয়ে থাকে। দীর্ঘ ১৩ বছরের পরিক্রমায় আমরা আজ এ অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছি। এ অবস্থানে পৌঁছাতে এ ক্লাবের সকল সদস্যেদের সহযোগীতা রয়েছে। আজকে আমরা আমাদের এই সংগঠনকে নিয়ে গর্ববোধ করি। সবাই আমাদের ভালোবাসে। আমাদের একতাকে সবাই শ্রদ্ধা করে। আমরা একই পরিবারের সদস্য হয়ে এখানে কাজ করছি। আমাদের চিন্তা-ধারা একই বৃত্তে গাঁথা। কেউ ছোট নয়, আবার কেউ বড় নয়। আমরা সবাই সমান। আমরা সবাই সবার ভাই। আসলে মুক্ত চিন্তা কিংবা মনের মানুষ না হলে সংগঠন করা যায় না। সংগঠনকে মজবুত ভীতে স্থাপন করতে হলে আমাদের এক মন, এক চিন্তা, এক দর্শনে বিশ্বাসী হতে হবে। কোন অহমিকা থাকলে সংগঠন স্থায়ী রূপ লাভ করে না। তাই আমি মুক্ত চিন্তার ও মুক্ত মনের সাংবাদিক চাই। যারা সমাজের জন্য, দেশের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কাজ করবে। যার দ্বারা দেশের কোন ক্ষতি হবে না। আমি চাই মুক্ত চিন্তার এমন মানুষ যিনি সংবাদপত্র শিল্পে নিজেকে উৎস্বর্গ করে দিবেন। গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাব যেন সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় আরো এগিয়ে যায় সেই দোয়া চাই গাজীপুরবাসীর নিকট।