দেখার কেউ নেই ॥ প্রশাসন নীরব ঃ পর্ব- ১
স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর মহানগর এলাকাসহ যত্র তত্র অবাধে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সেক্সের ঔধধ। তা দেখার কেউ নেই। ফলে আবোল-তাবোল ওই সব ঔষধ সেবন করে প্রতারিত এবং নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে এক শ্রেণীর মানুষ। কাজেই মানহীন ওই সকল ভেজাল সেক্সের ঔষধ বিক্রি বন্ধ করা জরুরী বলে মনে করেন সচেতন সমাজ।
সরেজমিনে গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা ঈদগাহ মাঠে গেলে দেখা যায়, নামধারী কিছু কবিরাজ খালি চৌকির উপর নানা ভূয়া কোম্পানীর ভেজাল ঔষধের পসরা বসিয়ে মজমা জমিয়ে নির্বিঘেœ বিক্রি করছে সেক্সের ঔষধ। যা খেয়ে সাধারণ মানুষ অকালে হারাচ্ছে তাদের যৌন শক্তি। কিছু কিছু পাতি মাস্তান, পাতি ও নামধারী সাংবাদিক ওদের নিকট থেকে মাসিক ভিত্তিক মাসোহারা নিয়ে ওদের ওই অনৈতিক ঔষধ বিক্রিতে সহযোগিতা করে।
সম্প্রতি ওই সকল ঔষধ বিক্রেতাদের প্রশ্ন করলে জানাযায়, অনেকেই লেখা পড়া জানেনা। তার পরেও তারা পাইকারী দরে ব্রোকারদের মাধ্যমে ওই সকল নামধারী কোম্পানীর মানহীন ঔষধ সংগ্রহ করে অধিক মুনাফায় খোলা মার্কেটে বিক্রি করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভূক্তভোগী এ প্রতিবেদককে জানান- সে হকারদের নিকট থেকে সেক্সের ঔষধ ক্রয় করে খেয়ে এখন আরো কঠিন সমস্যায় রয়েছেন। যার মাসুল সাংসারিক জীবনে তাকে গুনতে হচ্ছে। তিনি বলেন- চটকদার কথা-বার্তা শুনে কেউ যেন তার মতো ভূল না করেন। পাশাপাশি তিনি ওদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের নিকট অনুরোধ রাখেন। গাজীপুর শহরের জয়দেবপুর বাজার রেল গেইট এলাকাতেও ওই রকম ভূয়া ঔষধ বিক্রির ব্যবসা রয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর মহানগর এলাকাসহ যত্র তত্র অবাধে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল সেক্সের ঔধধ। তা দেখার কেউ নেই। ফলে আবোল-তাবোল ওই সব ঔষধ সেবন করে প্রতারিত এবং নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে এক শ্রেণীর মানুষ। কাজেই মানহীন ওই সকল ভেজাল সেক্সের ঔষধ বিক্রি বন্ধ করা জরুরী বলে মনে করেন সচেতন সমাজ।
সরেজমিনে গাজীপুর চান্দনা চৌরাস্তা ঈদগাহ মাঠে গেলে দেখা যায়, নামধারী কিছু কবিরাজ খালি চৌকির উপর নানা ভূয়া কোম্পানীর ভেজাল ঔষধের পসরা বসিয়ে মজমা জমিয়ে নির্বিঘেœ বিক্রি করছে সেক্সের ঔষধ। যা খেয়ে সাধারণ মানুষ অকালে হারাচ্ছে তাদের যৌন শক্তি। কিছু কিছু পাতি মাস্তান, পাতি ও নামধারী সাংবাদিক ওদের নিকট থেকে মাসিক ভিত্তিক মাসোহারা নিয়ে ওদের ওই অনৈতিক ঔষধ বিক্রিতে সহযোগিতা করে।
সম্প্রতি ওই সকল ঔষধ বিক্রেতাদের প্রশ্ন করলে জানাযায়, অনেকেই লেখা পড়া জানেনা। তার পরেও তারা পাইকারী দরে ব্রোকারদের মাধ্যমে ওই সকল নামধারী কোম্পানীর মানহীন ঔষধ সংগ্রহ করে অধিক মুনাফায় খোলা মার্কেটে বিক্রি করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভূক্তভোগী এ প্রতিবেদককে জানান- সে হকারদের নিকট থেকে সেক্সের ঔষধ ক্রয় করে খেয়ে এখন আরো কঠিন সমস্যায় রয়েছেন। যার মাসুল সাংসারিক জীবনে তাকে গুনতে হচ্ছে। তিনি বলেন- চটকদার কথা-বার্তা শুনে কেউ যেন তার মতো ভূল না করেন। পাশাপাশি তিনি ওদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের নিকট অনুরোধ রাখেন। গাজীপুর শহরের জয়দেবপুর বাজার রেল গেইট এলাকাতেও ওই রকম ভূয়া ঔষধ বিক্রির ব্যবসা রয়েছে।