কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি : উপজেলার বাহাদুশাদী ইউনিয়নের ফকির সামছুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মিথিলা (১২)কে জোর পূর্বক বিয়ে চেষ্টা চালায়। ইউপি সদস্য মিনারা বেগম পুলিশের উপস্থিতি টেরপেয়ে বর ও কণেকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বাহাদুশাদী গ্রামের তৈয়ব আলীর স্কুল পড়ুয়া মেয়ে মিথিলা(১২)কে উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের বড়গাঁও এলাকায় জনৈক্য যুবকের সাথে বাল্য বিয়ে রেজিষ্ট্রির হওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য রহিম মেম্বার জানান, তৈয়ব আলী মেয়ের বিয়ের বিষয়ে কথা বললে,বাল্য বিয়ে দিতে নিষেধ করি। স্থানীয় ও থানা সুত্রে জানাযায়, ইউএনও মনিরুজ্জামানের নির্দেশে পুলিশ বিয়ে বাড়ীতে পৌছলে জাঙ্গালীয়ার ৪, ৫,৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মিনারা বেগম বর ও কণেকে তার নিজ বাড়ীতে তুলে নিয়ে বিয়ের কার্য্যক্রম সম্পর্ণ করার সংবাদ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে মিথিলার পিতা বলেন মিথিলা নবম শ্রেনীর ছাত্রী। কিন্তু জনৈক্য শিক্ষক জানান, মিথিলা ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী।
জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বাহাদুশাদী গ্রামের তৈয়ব আলীর স্কুল পড়ুয়া মেয়ে মিথিলা(১২)কে উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের বড়গাঁও এলাকায় জনৈক্য যুবকের সাথে বাল্য বিয়ে রেজিষ্ট্রির হওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য রহিম মেম্বার জানান, তৈয়ব আলী মেয়ের বিয়ের বিষয়ে কথা বললে,বাল্য বিয়ে দিতে নিষেধ করি। স্থানীয় ও থানা সুত্রে জানাযায়, ইউএনও মনিরুজ্জামানের নির্দেশে পুলিশ বিয়ে বাড়ীতে পৌছলে জাঙ্গালীয়ার ৪, ৫,৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মিনারা বেগম বর ও কণেকে তার নিজ বাড়ীতে তুলে নিয়ে বিয়ের কার্য্যক্রম সম্পর্ণ করার সংবাদ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে মিথিলার পিতা বলেন মিথিলা নবম শ্রেনীর ছাত্রী। কিন্তু জনৈক্য শিক্ষক জানান, মিথিলা ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী।